বিপিএলের মান আগে অনেক ভাল ছিল: ডেভিড মালান
নাম ডাক আর তারকা খ্যাতিতে হয়ত শোয়েব মালিকের চেয়ে একটু পিছিয়ে। তবে টি-টোয়েন্টি পারফরমেন্সকে মানদন্ড ধরলে তাকে পিছিয়ে রাখার কোনোই সুযোগ নেই। এ মুহূর্তে তিনিই সে অর্থে বিপিএলের অন্যতম শীর্ষ পারফরমার।
টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে ইংলিশ ক্রিকেটের অন্যতম ব্যাটিং স্তম্ভ তিনি। যে কোন দলের যে কোন বোলারের বিপক্ষে হাত খুলে মারায় যার জুড়ি মেলা ভার।
৫৫ ম্যাচে একটি সেঞ্চুরি ও ১৫টি হাফ সেঞ্চুরি তার মান ও কার্যকরিতার বড় দলিল। এছাড়া তার ব্যাটিং গড় (৩৮.৮৪) আর স্ট্রাইকরেটও (১৩৫.৭১) দুর্দান্ত। বেশি দুর পিছন ফিরে তাকাতে হবে না, এই গত বছর অক্টোবর মাসে মাত্র ১০ দিনের ব্যবধানে পাকিস্তানের লাহোরে (৪৭ বলে ৮ বাউন্ডারি ও ৩ ছক্কায় ৭৮*) এবং অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ক্যানবেরায় (৪৯ বলে ৭ বাউন্ডারি ও ৪ ছক্কায় ৮২) দুটি ‘বিগ ফিফটিই' বলে দিচ্ছে ৩৫ বছর বয়সে এখনো মালানের ব্যাট কতটা ধারালো।
শুরুতে তার আসার কথা ছিল না। তবে এবারের বিপিএলের শেষ মুহূর্তের সংযোজন এ ইংলিশ অ্যাটাকিং ব্যাটার। চ্যাম্পিয়ন কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ান্সের হয়ে রংপুর রাইডার্সের বিক্ষে বড় ইনিংস খেলা সম্ভব হয়নি। ৯ বলে ২ বাউন্ডারি ১ ছক্কায় ১৭ রান করে রংপুরের জিম্বাবুইয়ান অফস্পিনার সিকান্দার রাজার বলে আউট হয়ে ফিরেছেন সাজঘরে।