কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতিজনিত সমস্যা

থাইরয়েড হরমোনের তারতম্যজনিত সমস্যা দুই রকম হতে পারে। শরীরে থাইরয়েড হরমোনের পরিমাণ কমে গেলে তাকে বলে হাইপোথাইরয়েডিজম ও বেড়ে গেলে হাইপারথাইরয়েডিজম।

এ দুইয়ের মধ্যে হাইপোথাইরয়েডিজমের সমস্যা অনেক বেশি। আমাদের দেশে এটি আরও প্রকট। সামগ্রিক জীবনমানের ওপর থাইরয়েড হরমোনের ঘাটতি সুগভীর ও নেতিবাচক প্রভাব ফেলে। কম আইকিউ–সম্পন্ন মানুষ, বন্ধ্যত্ব ও স্থূলদেহি হওয়ার পেছনে হাইপোথাইরয়েডিজম অন্যতম কারণ।

সাধারণ লক্ষণ

অবসাদ, সারাক্ষণ ঘুম ঘুমভাব, ওজন বৃদ্ধি, শীতকাতরতা, কণ্ঠস্বর ভারী বা কর্কশ হওয়া, গলগণ্ড বা থাইরয়েড ফোলা ইত্যাদি।

অন্যান্য লক্ষণ

হার্ট ও ফুসফুসের সমস্যা: হৃৎস্পন্দন কমে যাওয়া, উচ্চ রক্তচাপ, বুকে ব্যথা অনুভব করা অথবা হার্ট ফেইলর হতে পারে। হৃদ্‌যন্ত্রের আবরণে অথবা ফুসফুসের আবরণে পানি জমা।

স্নায়ু ও মাংসপেশির সমস্যা: মাংসপেশিতে ব্যথা বা শক্ত চাপ অনুভব করা, স্নায়ু ও মাংসপেশিনির্ভর রিফ্লেক্স কমে যাওয়া।

নার্ভের নানা সমস্যা: যেমন কার্পাল টানেল সিনড্রোম। বিষণ্নতা।

ত্বকের সমস্যা: শুষ্ক, খসখসে হয়ে যাওয়া, শ্বেতীরোগে আক্রান্ত হওয়া, চুল পড়া।

প্রজননতন্ত্রের সমস্যা: মাসিকের সময় বেশি রক্তপাত, বন্ধ্যত্ব, বারবার গর্ভপাত।

পরিপাকতন্ত্রের সমস্যা: কোষ্ঠকাঠিন্য, পেটে পানি জমা।

হাইপোথাইরয়েডিজম হলে শিশুদের ক্রিটিনিজম হয়। ক্রিটিনিজমের উল্লেখযোগ্য লক্ষণ হলো মাংসপেশি, হাড় ও স্নায়ুতন্ত্রের সঠিক বৃদ্ধি না হওয়া। এর ফলে শিশু খর্বকায় হয়, বুদ্ধিহীন হয়ে থাকে। জিব বড় থাকে, মুখ থেকে বেরিয়ে আসে এবং নাভির হার্নিয়া হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন