মেরুদণ্ডে দীর্ঘমেয়াদি ব্যথার আধুনিক চিকিৎসা

দৈনিক আমাদের সময় প্রকাশিত: ০৫ জানুয়ারি ২০২৩, ১৫:৪০

কোনো না কোনো বয়সে ঘাড়, পিঠ বা কোমরের ব্যথায় ভোগেননি, এমন মানুষের সংখ্যা একদম নগণ্য। কোনো আঘাত পাওয়া ছাড়াই মেরুদণ্ডের এসব অংশে ব্যথা হতে পারে। প্রাথমিকভাবে মেরুদণ্ডে হালকা ব্যথা অনুভূত হলেও পরে শরীরে অন্য কোনো অংশে রোগের লক্ষণ প্রকাশ পায়। তাই মেরুদণ্ডের ব্যথার সঠিক কারণ নির্ণয় করা জরুরি। তা না হলে একদিকে যেমন রোগীর কষ্ট বাড়তে থাকে, একইভাবে বাড়ে চিকিৎসা ব্যয়। তাই শুরু থেকেই সচেতন থেকে সতর্কতা ও চিকিৎসা জরুরি।


মেরুদণ্ডের গঠন ও ব্যথার উৎস: গঠন অনুযায়ী মাথার খুলি থেকে প্রথম সাতটি হাড় বা কশেরুকা নিয়ে ঘাড়, পরবর্তীকালে বারোটি হাড় নিয়ে পিঠ এবং এর নিচে পাঁচটি হাড় নিয়ে কোমর গঠিত। নানা কারণে মেরুদণ্ডে ব্যথা সৃষ্টি হয়ে থাকে। ব্যথার উৎপত্তি স্থল ও লক্ষণ প্রকাশের স্থান আলাদা হওয়ায় প্রায়ই সঠিক রোগ নির্ণয় ও চিকিৎসা ব্যাহত হয়। মেরুদণ্ডের হাড়গুলোর ভেতর দিয়ে মাথার খুলি থেকে নেমে আসা নার্ভে বা স্পাইনাল কর্ডে দুই হাড়ের মধ্যবর্তী ডিস্কের কিছু অংশ বের হয়ে গিয়ে চাপের সৃষ্টি করলে ওই স্নায়ুমূলে ও সেখান থেকে বেরিয়ে যাওয়া নার্ভের বিচরণ অঙ্গে ব্যথা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও