কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


জলেশ্বরীর জাদুকরের জন্মদিন

ষাটের দশকে অসংখ্য মানুষের মুখে মুখে ঘুরত কিছু জনপ্রিয় গান। ‘এই যে আকাশ এই যে বাতাস’, ‘তুমি আসবে বলে কাছে ডাকবে বলে’, ‘হায়রে মানুষ রঙিন ফানুস’, ‘তোরা দেখ দেখ দেখরে চাহিয়া, রাস্তা দিয়া হাঁইটা চলে রাস্তা হারাইয়া’—এই গানগুলো কার লেখা তা অনেকের অজানা নয়। গানগুলো লিখেছিলেন বহুমাত্রিক লেখক সৈয়দ শামসুল হক। তিনি যখন যে মাধ্যমে কাজ করেছেন, তখন সে মাধ্যমে যেন সোনা ফলিয়েছেন। মানুষকে উপহার দিয়েছেন অসাধারণ সব সৃষ্টিকর্ম। তাঁকে অনেকে বলেন ‘জলেশ্বরীর জাদুকর’। বাংলা সাহিত্যের সেই জাদুকর ঘুমিয়ে আছেন তাঁর প্রিয় কুড়িগ্রামে, জন্মভূমিতে। আজ মঙ্গলবার তাঁর ৮৭তম জন্মবার্ষিকী। এ উপলক্ষে জন্মভূমিতে তাঁকে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় স্মরণ করা হবে।

সৈয়দ শামসুল হককে কেন ‘জলেশ্বরীর জাদুকর’ বলা হয়? তাঁর কথাসাহিত্য যাঁরা পড়েছেন, তাঁরা জানেন, তিনি ‘জলেশ্বরী’ নামের কাল্পনিক এক ভূখণ্ড নিয়ে একের পর এক সাহিত্যকর্ম রচনা করেছেন। লিখেছেন গল্প, কবিতা, উপন্যাস, নাটকসহ নানা কিছু। ধারণা করা হয়, কুড়িগ্রাম অঞ্চলকে মাথায় রেখেই কল্পনার জলেশ্বরী সাজিয়েছিলেন তিনি। কুড়িগ্রামসহ রংপুরের আঞ্চলিক ভাষাকেই তিনি তাঁর রচনায় স্বমহিমায় তুলে ধরেছিলেন। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় অসংখ্য মানুষকে শাণিত করেছিলেন।

এ বহুমাত্রিক লেখক দীর্ঘদিন ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করে ২০১৬ সালের ২৭ সেপ্টেম্বর মারা যান। পরে তাঁকে তাঁর জন্মভূমি কুড়িগ্রামে সমাধিস্থ করা হয়।

সৃষ্টিমুখর এক জীবন কাটিয়ে গেছেন সৈয়দ শামসুল হক। যেন দুই হাতে লিখেছেন, কাজ করেছেন। তিনি ৩০টির মতো চিত্রনাট্য রচনা করেন। সৈয়দ হকের লেখা ‘মাটির পাহাড়’, ‘তোমার আমার’, ‘রাজা এল শহরে’, ‘শীত বিকেল’, ‘সুতরাং’, ‘কাগজের নৌকা’ ইত্যাদি চলচ্চিত্র দর্শকপ্রিয় হয়। সৈয়দ হক চলচ্চিত্রের জন্য অনেক গানও রচনা করেন। একের পর এক কবিতা, গল্প, উপন্যাস লিখেছেন। চমকে দিয়েছেন বাংলাভাষী পাঠককে। কবিতা আর উপন্যাসের মতো বাংলা মঞ্চনাটকেও শক্তিমান এক পুরুষ হিসেবে নিজের লেখনীর প্রমাণ দিয়েছেন সৈয়দ হক। তাঁর লেখা নাটকগুলোর মধ্যে ‘পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ এবং ‘নূরলদীনের সারা জীবন’ সমকালীন অভিপ্রায়ের এক দৃপ্ত প্রকাশ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন