মুগ ডাল মিনিমিলে বেড়েছে কৃষকের লাভ

দৈনিক আমাদের সময় শাইখ সিরাজ প্রকাশিত: ২০ ডিসেম্বর ২০২২, ১৫:৪৩

ছোট্ট একটা প্রযুক্তি আনতে পারে আমূল পরিবর্তন। বিপ্লব ঘটিয়ে দিতে পারে চিরায়ত ব্যবস্থাপনাকে গুঁড়িয়ে দিয়ে। তেমনই এক পরিবর্তনের সূচনা হয়েছে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের জেলা পটুয়াখালী ও বরগুনায়। উপকূলবর্তী এ অঞ্চলগুলোর কৃষি অন্য এলাকা থেকে একেবারেই ভিন্ন। তার ওপর জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব কৃষিকে ফেলেছে আরও চ্যালেঞ্জের মুখে। বৈশ্বিক উষ্ণতা ও সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধির কারণে উপকূলীয় অঞ্চলের মাটিতে লবণাক্ততা বাড়ছে। আবার প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা জলোচ্ছ্বাসেও আবাদি জমিতে ঢুকে পড়ছে নোনাপানি।


অন্যদিকে পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাতের অভাব, নদ-নদী ভরাটের প্রভাবে ব্যাহত হচ্ছে কৃষি আবাদ; হ্রাস পাচ্ছে কৃষিজমির স্বাভাবিক উৎপাদনক্ষমতাও। মৃত্তিকাসম্পদ ইনস্টিটিউটের তথ্য বলছে, আমন ধান ওঠার পর উপকূলে প্রায় ৪ লাখ ৩০ হাজার হেক্টরেরও বেশি জমি অনাবাদি থাকে। এর কারণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে শুষ্ক মৌসুমে জমিতে লবণাক্ততা বৃদ্ধির ফলে সেচযোগ্য পানির দুষ্প্রাপ্যতাকে। এমন সংকট থেকে উত্তরণের পথ হিসেবে অনেক কৃষকই বেছে নিয়েছিলেন ডালজাতীয় ফসলের চাষকে। খেসারি ও মুগ ডাল আবাদের মাধ্যমে কৃষক ঘুরে দাঁড়াতে চেয়েছিলেন। তুলনামূলকভাবে চাহিদা বেশি থাকায় মুগ ডাল আবাদের দিকেই ঝুঁকছিলেন কৃষক। ক্রমেই বাড়তে থাকে মুগ ডালের আবাদ। বিশেষ করে এক ফসলি জমিতে মুগ ডালের আবাদি এলাকা প্রতিবছরই বাড়ছে। দেশে উৎপাদিত মোট মুগ ডালের ৮০ শতাংশই এখন উৎপাদন হয় দক্ষিণাঞ্চলে। এর মধ্যে পটুয়াখালী ও বরগুনা জেলায় উৎপাদন হয় মোট উৎপাদনের অর্ধেকাংশের বেশি। সব মিলিয়ে এ দুই জেলায় প্রতিবছর ১ লাখ ৫০ হাজার হেক্টর জমিতে প্রায় ২ লাখ টন মুগ ডাল উৎপাদন হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও