কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

শীতে কেন বাড়ে অ্যাজমা বা হাঁপানি? নিয়ন্ত্রণে যা করবেন

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ১৮ ডিসেম্বর ২০২২, ১২:০৯

হাঁপানি একটি অসংক্রামক রোগ (এনসিডি)। এতে বড়রা এমনকি ছোটরাও আক্রান্ত হয়। এটি শিশুদের মধ্যে সবচেয়ে সাধারণ দীর্ঘস্থায়ী ফুসফুসের রোগ (রেফ)।


অ্যাজমার কারণে শ্বাসনালিগুলো ফুলে যায়, সরু হয় ও অতিরিক্ত শ্লেষ্মা তৈরির কারণও হতে পারে, ফলে শ্বাস নেওয়া খুব কঠিন হয়ে পড়ে।


ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে হাঁপানির সমস্যাও বেড়ে যায়। ফলে কাশি, শ্বাসকষ্ট, শ্বাসকষ্ট, বুকে শক্ত হওয়া ইত্যাদি সমস্যা দেখা দেয়। শীতে তাপমাত্রা ওঠানামার কারণে শরীরের বহিরঙ্গন ও অন্দরের পরিবেশে পরিবর্তন ঘটে।


ঠান্ডা বাতাসের পাশাপাশি শীতে পরাগ, ছাঁচ, স্যাঁতসেঁতে ও ধূলিকণার কারণেও হাঁপানির সমস্যা বাড়ে। বিশেষ করে ঋতুকালীন ফ্লু হাঁপানির উপসর্গগুলোকে আরও গুরুতর করে তোলে।


এজন্য শীতে যারা ঠান্ডায় ভোগেন কিংবা হাঁপানির সমস্যায় ভুগছেন তাদের নিউমোনিয়া হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। তাই সচেতন হওয়া ও সম্ভাব্য ট্রিগারগুলো শনাক্ত করতে হবে। এর পাশাপাশি সঠিক চিকিৎসা নিতে হবে।


যেসব লক্ষণে সতর্ক হবেন


হাঁপানির লক্ষণসমূহ এক রোগী থেকে থেকে অন্য রোগীর মধ্যে পরিবর্তিত হতে পারে। তবে ঠান্ডা ঋতুতে পরিলক্ষিত কিছু সাধারণ লক্ষণগুলোর মধ্যে আছে- শ্বাসকষ্ট, বুকে শক্ত হওয়া, ব্যথা, কাশি বা শ্বাসকষ্ট।


কিছু হাঁপানি রোগী কাশি, নাক বন্ধ, সর্দি, গলা ব্যথা ও ঘন শ্লেষ্মার সমস্যায় ভুগতে পারেন। এসব লক্ষণ দেখলে শীতে সচেতন হতে হবে। এছাড়া ফ্লু’র মতো সংক্রমণও হাঁপানি রোগীদের উপসর্গ আরও গুরুতর করে তোলে। এসব লক্ষণে ভুগলে অবিলম্বে ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে।


কীভাবে ইনহেলার হাঁপানি রোগীদের জন্য কতটা উপকারী?


ইনহেলার হাঁপানির সমস্যা নিয়ন্ত্রণে ও লক্ষণের তীব্রতা কমাতে সাহায্য করে। ইনহেলার ব্যবহারের পর শ্বাসনালিকে শিথিল করতে ও ভালোভাবে শ্বাস নিতে সহায়তা করে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও