পোশাকশিল্পেও রোবট, এশিয়ার রপ্তানি বাজারে শঙ্কা

কালের কণ্ঠ প্রকাশিত: ১৫ ডিসেম্বর ২০২২, ১০:৪১

করোনা মহামারির পর থেকে বিশ্বজুড়ে বেড়ে যায় স্বয়ংক্রিয় প্রযুক্তির ব্যবহার। মানুষের অনুপস্থিতিতে বা দূর নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে কিভাবে কাজ চালিয়ে নেওয়া যায়, এমন প্রযুক্তির ব্যবহার শুরু হয় প্রায় সব খাতেই। এ ক্ষেত্রে বাদ পড়েনি ট্রিলিয়ন ডলারের তৈরি পোশাকশিল্পও।


বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়, সেলাইয়ের কাজে রোবটের ব্যবহার নিয়ে অনেক দূর এগিয়ে গেছে জার্মানির সিমেন্স এজি ও লেভি স্ট্রস অ্যান্ড কম্পানি।


ফলে সস্তা শ্রমের কল্যাণে চীন, বাংলাদেশসহ এশিয়ার নিয়ন্ত্রণে থাকা তৈরি পোশাকশিল্প যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোতে চলে যাওয়ারও আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। কারণ শ্রমিকের ব্যবহার ব্যাপকভাবে কমানো গেলে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ব্র্যান্ডগুলো এ শিল্প তাদের দেশেই নিয়ে যেতে চাইবে।


যুক্তরাষ্ট্রের সান ফ্রান্সিসকোতে ২০১৮ সাল থেকে সিমেন্সের ল্যাবে তৈরি পোশাকশিল্পে স্বয়ংক্রিয় প্রযুক্তির ব্যবহার নিয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। এ প্রকল্পের প্রধান ইউগেন সলোজো বলেন, ‘পোশাকশিল্প হচ্ছে শেষ ট্রিলিয়ন ডলারের শিল্প, যা এখনো স্বয়ংক্রিয় প্রযুুক্তিতে আসেনি। ’ জিন্স কারখানায় কিছু কিছু অংশ স্বয়ংক্রিয় প্রযুক্তিতে তৈরির প্রযুক্তি উদ্ভাবন করেছিলেন জনাথন জরনাও। তিনি বলেন, ‘এ কারণে আমি অনলাইনে ব্যাপক সমালোচনার শিকার হয়েছিলাম, এমনকি মৃত্যুর হুমকিও। ’ তাঁর মতে, পোশাকশিল্পের অনেক উদ্যোক্তাই স্বয়ংক্রিয় প্রযুক্তির ব্যাপারে কথা বলতে ইতস্তত বোধ করেন। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও