কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মাড়ির ক্যান্সারে কারণ ও করণীয়

আমাদের শরীরের অন্যান্য অংশের মতো মুখ ও মুখমণ্ডলের বিভিন্ন স্থানে সাধারণত ক্যান্সার হয়ে থাকে। মাড়ির ক্যান্সার অনেক সময় মাড়ির প্রদাহ মনে করে অবজ্ঞা করা হয়।

কারণ

♦ ধূমপান

♦ পান, জর্দা, সাদা পাতা, সুপারি, গুল

♦ অ্যালকোহল

ডেন্টিস্ট দাঁত চেকআপ করতে গিয়ে মাড়ির ক্যান্সার সাধারণত আবিষ্কার করে থাকেন।

উপসর্গ

♦ সাদা লাল অথবা কালো রঙের দাগ

♦ ক্ষতযুক্ত মাড়ি

♦ মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়া

♦ মাড়ি শক্ত হয়ে যাওয়া

মাড়ির ক্যান্সার আগে ধরা পড়লে চিকিৎসা করা সহজ হয়। চিকিৎসা ব্যবস্থায় প্রথমে সার্জারি করা হয়।

মাড়ির ক্যান্সারের চিকিৎসার উদ্দেশ্য—

♦ ক্যান্সার নিরাময় করা, যেন তা প্রাণঘাতী না হতে পারে

♦ মুখমণ্ডলের সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনা

♦ খাবার চিবিয়ে খাওয়ার ব্যবস্থা সহজতর করা

♦ ক্যান্সার যেন পুনরায় না হতে পারে সেই ব্যবস্থা করা

চিকিৎসা

মাড়ির ক্যান্সার চিকিৎসা ব্যবস্থা সাধারণত নির্ভর করে ক্যান্সার কতটুকু ছড়িয়েছে এবং কতটুকু গভীর হয়েছে, সেটার ওপর।

♦ ওপরের চোয়ালে ক্যান্সার হলে ওপরের চোয়ালের আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে কেটে ফেলা হতে পারে।

♦ নিচের চোয়ালে ক্যান্সার হলে চোয়াল আংশিক বা সম্পূর্ণভাবে কেটে ফেলা হয় ও দরকার হলে গলার আংশিক অংশ লিম্ফগ্রন্থিসহ কেটে ফেলা হয়।

যদি ক্যান্সার খুব দ্রুত বৃদ্ধি পেতে থাকে তাহলে রেডিয়েশন থেরাপি বা কেমোথেরাপি অথবা উভয়ই দেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন