You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ফ্যাটি লিভারের সমস্যা দেখা দিয়েছে? কোন নিয়ম মানলে তিন মাসেই জব্দ হবে রোগ?

স্বাভাবিকের তুলনায় ওজন বেড়ে গেলে যে সমস্যাগুলি তৈরি হয়, ফ্যাটি লিভার তার মধ্যে অন্যতম। খাবার থেকে পাওয়া ফ্যাট লিভারে জমা হতে হতে এই সমস্যা আরও বড় আকার নেয়। তাই ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত হলে খাওয়াদাওয়ায় রাশ টানাই একমাত্র মুক্তির পথ।

লিভার সাধারণত পাঁচ থেকে ছ’শতাংশ চর্বি শোষণ করতে পারে। এর চেয়ে বেশি চর্বি জমা হলে তা বিপজ্জনক। সময় মতো চিকিৎসা না করালে এই অসুখের হাত ধরে ‘সিরোসিস অব লিভার’-ও হতে পারে। ওবেসিটি, ডায়াবিটিস, কোলেস্টেরল, থাইরয়েডের মতো হরমোনজনিত নানা অসুখেও ফ্যাটি লিভারের প্রবণতা বাড়ে। ফ্যাটি লিভারে আক্রান্ত হলে তেমন কোনও ওষুধ নেই, যা খেলেই এই রোগ সেরে যাবে। খাওয়াদাওয়ায় ও জীবনশৈলিতে পরিবর্তন আনাই এই রোগের দাওয়াই। এই রোগের বিভিন্ন পর্যায় থাকে। গ্রেড ১, গ্রেড ২ এবং গ্রেড ৩। গ্রেড ২ বা তার বেশি মারাত্মক পর্যায় এই রোগ ছড়িয়ে পড়লে ব্যক্তিবিশেষে পুষ্টিবিদের পরামর্শ মেনে ডায়েট চার্ট বানানো ছাড়া উপায় নেই। তবে জীবনশৈলি ও ডায়েটে বিশেষ কিছু পরিবর্তন এনেই গ্রেড ১ ফ্যাটি লিভার রোগ নিরমায় করা সম্ভব।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন