কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

গ্যাস সংকটে নাকাল শিল্প, অনুসন্ধান-উত্তোলনে স্থবিরতা

ঢাকা পোষ্ট প্রকাশিত: ০৫ ডিসেম্বর ২০২২, ২২:২৯

গ্যাস সংকটের কারণে প্রায় স্থবির হয়ে পড়ছে দেশের শিল্পকারখানার উৎপাদন। চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল সরবরাহের কারণে রেশনিং পদ্ধতিতে বণ্টন করতে হচ্ছে গ্যাস। অন্যদিকে বিশ্ববাজারে এলএনজির দাম বৃদ্ধি এবং রিজার্ভ সংকটের কারণে পর্যাপ্ত পরিমাণ গ্যাস আমদানি করাও সম্ভব হচ্ছে না। এমন সংকটময় মুহূর্তেও দেশে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনে কার্যকর পদক্ষেপ দেখা যাচ্ছে না।


জ্বালানি বিশেষজ্ঞদের মতে, আপৎকালীন বিভিন্ন পদক্ষেপের পাশাপাশি সরকারকে জ্বালানি সংকট মোকাবিলায় দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিতে হবে। বৈশ্বিক জ্বালানি পরিস্থিতির উন্নতি না হলে নিজেদের রিসোর্স থেকে জ্বালানি সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য নতুন গ্যাসক্ষেত্র অনুসন্ধানের কোনো বিকল্প নেই। সরকারের এমন কোনো ‘বিশেষ উদ্যোগ’ দৃশ্যমান না হওয়া হতাশাজনক।


তারা বলছেন, গ্যাসের অনুসন্ধান বাড়ানো না হলে আগামীতে দেশ আমদানি করা এলএনজির ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়বে। যা অর্থনীতির জন্য মারাত্মক হুমকি হয়ে দাঁড়াবে। এলএনজি আমদানি করতে প্রতিবছর বিশাল অঙ্কের টাকা ভর্তুকি দিচ্ছে সরকার। চলতি অর্থবছরের বাজেটে এলএনজি খাতে ভর্তুকির জন্য প্রায় ১৫ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।


বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত গ্যাস ফিল্ডের সংখ্যা ২৮টি। এসব গ্যাস ফিল্ডের মজুত ৩৫ দশমিক ৮০ ট্রিলিয়ন ঘনফুট (টিসিএফ) গ্যাস। এর মধ্যে উত্তোলনযোগ্য রয়েছে ২৮ দশমিক ৪৭ টিসিএফ গ্যাস। ইতোমধ্যে ১৮ টিসিএফ গ্যাস উত্তোলন করা হয়েছে। চাহিদা মাফিক দেশে প্রতি বছর ১ ট্রিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও