রাশিয়ার তেল রপ্তানি নিয়ন্ত্রণ কতটা সম্ভব?

কালের কণ্ঠ রাশিয়া প্রকাশিত: ০৫ ডিসেম্বর ২০২২, ১৬:২১

গত ফেব্রুয়ারি মাসে ইউক্রেনের ওপর হামলা শুরুর পর থেকে পশ্চিমা বিশ্ব রাশিয়ার ওপর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা চাপিয়ে এসেছে। কিন্তু এবার রাশিয়ার পেট্রোলিয়াম বিক্রি থেকে আয় কমাতে শাস্তিমূলক পদক্ষেপ বাস্তবে কতটা  কার্যকর করা সম্ভব, সে বিষয়ে সংশয় দেখা দিচ্ছে। সোমবার থেকে জি৭ গোষ্ঠী সমুদ্রপথে রাশিয়ার অপরিশোধিত তেল রপ্তানির ওপর ‘প্রাইস ক্যাপ’ চাপানো সত্ত্বেও রাশিয়া এমন পদক্ষেপ গ্রাহ্য করবে না বলে জানিয়েছে। এমনকি প্রয়োজনে পেট্রোলিয়াম উৎপাদন কমাতেও প্রস্তুত মস্কো। তবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) রাশিয়ার তেল আমদানি পুরোপুরি বন্ধ করায় রাশিয়ার রাজস্ব কমতে বাধ্য।


উল্লেখ্য, রাশিয়ার প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ তেল এত দিন ইইউতেই রপ্তানি করা হতো।


জি৭ গোষ্ঠী, ইইউ ও অস্ট্রেলিয়ার চাপানো এই ‘প্রাইস ক্যাপ’ নিয়ে এমন পদক্ষেপের প্রবক্তাদের মধ্যেও অন্য বিতর্ক দানা বাঁধছে। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভোলোদিমির জেলেনস্কির মতে, ব্যারেলপ্রতি ৬০ ডলারের ঊর্ধ্বসীমা একেবারেই গুরুত্বহীন এবং এর ফলে রাশিয়া মোটেই যুদ্ধ বন্ধ করার কোনো চাপ অনুভব করবে না। বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম তেল রপ্তানিকারী দেশ হিসেবে শেষ পর্যন্ত রাশিয়া সমস্যায় পড়লে ক্ষোভ দেখিয়ে পেট্রোলিয়াম উৎপাদন কমিয়ে দিলেও বিশ্ববাজারে তেলের দাম আবার বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। বাজারের স্থিতিশীলতা আরো বিপন্ন হবে বলে রাশিয়া আগেই সতর্ক করে দিয়েছে। শাস্তি এড়াতে দেশটি গোপনে কিছু তেল বিক্রির চেষ্টাও করতে পারে বলে আশঙ্কা বাড়ছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও