You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ডলারের উচ্চমূল্য যেভাবে আপনার খরচও বাড়িয়ে দিলো

জুন মাসে দেশে যেসব চিনি বাজারজাত হয়, তার কাঁচামাল আনা হয় বিশ্ববাজার থেকে। টনপ্রতি দাম পড়ে ৪৪৮ ডলার। তখন প্রতি কেজিতে গড়ে ১৯ টাকা শুল্ক–কর পরিশোধ করেছেন আমদানিকারকেরা।

কিন্তু চলতি নভেম্বর মাসে বাজারজাত হওয়া চিনির কাঁচামালে টনপ্রতি দাম পড়েছে ৪৪৫ ডলার। কম দামে কেনার পরও প্রতি কেজি চিনিতে জুন মাসের তুলনায় ছয় টাকা বাড়তি শুল্ক–কর দিতে হচ্ছে। এতে প্রতি কেজি চিনিতে শুল্ক–কর বেড়ে দাঁড়াচ্ছে ২৫ টাকা। কোনো চালানে অবশ্য এই করভার আরও চার টাকা বেশি, অর্থাৎ কেজিপ্রতি ২৯ টাকা পড়ছে। সে ক্ষেত্রে আমদানিকারককে কেজিপ্রতি বাড়তি শুল্ক–কর দিতে হচ্ছে ১০ টাকা।  

চিনিতে শুল্ক–কর বাড়ানো হয়নি, মার্কিন ডলারের বিনিময়মূল্য বাড়ানো হয়েছে। যেমন জুন মাসে প্রতি ডলারের বিনিময়মূল্য ছিল ৮৬ টাকা ৭৩ পয়সা। এরপর দফায় দফায় ডলারের দাম বাড়ানো হয়েছে। এই নভেম্বরে এসে ডলারের দাম বাড়িয়ে ১০৬ টাকা ১৭ পয়সায় নির্ধারণ করা হয়। ছয় মাসে প্রতি ডলারের দাম মোট ১৯ টাকা ৪৪ পয়সা বাড়ানো হয়েছে। এ দাম ধরেই কাস্টমস বিভাগ আমদানি পণ্যের ওপর শুল্ক–কর নির্ধারণ করে টাকায়। এতে পণ্যের করভার বেড়ে যাচ্ছে। যে কারণে কম দামে পণ্য কেনার পরও রাজস্ব বেশি দিতে হচ্ছে ব্যবসায়ীদের।

ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত আন্তর্জাতিক বাজারে নিত্যপণ্যের দাম যেভাবে চূড়ায় উঠেছিল, এখন সে অবস্থা নেই। কয়েকটি বাদ দিলে বেশির ভাগ পণ্যের দামই কমে এসেছে।

আমদানিকারকেরা বলছেন, চিনির মতো যেসব ভোগ্যপণ্যে করভার রয়েছে, সেগুলোর প্রতিটিতে এখন আগের তুলনায় শুল্ক–কর বেশি দিতে হচ্ছে। কোম্পানিগুলো আপাতত এ বাড়তি শুল্ক–কর পরিশোধ করলেও তা কিন্তু আখেরে আদায় হবে ক্রেতাদের কাছ থেকে। চিনির মতো সয়াবিন তেল ও পাম তেলের দাম বাড়ারও বড় কারণ হচ্ছে ডলারের উচ্চ দামজনিত শুল্ক–কর।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন