শিখনপদ্ধতি থেকে ‘তোতাকাহিনী’ বাদ যাবে কবে

প্রথম আলো ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক প্রকাশিত: ২৩ নভেম্বর ২০২২, ১৫:৫৭

না, মুন্সী প্রেমচাঁদ ‘তোতাকাহিনী’ নামে কোনো কাহিনি লেখেননি। তবে তোতা পাখির মতো মুখস্থ করা নিয়ে তাঁর একটা গল্প আছে। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘তোতাকাহিনী’তে একটা তোতা পাখিকে শাব্দিক অর্থেই বিদ্যা গেলাতে গিয়ে মেরে ফেলার যে ঘটনা আছে, ঠিক সে রকম না হলেও তাঁর ‘বড়দা’ গল্পের ‘বড়দা’ চরিত্রটিও বিদ্যা গিলতে গিয়ে পরীক্ষায় বারবার ফেল করেন এবং ‘মন্ত্রের সাধন নয় শরীর পাতন’ আপ্তবাক্যে বিশ্বাস করে নিজের শরীর ও মন উভয়কে বঞ্চিত করতে করতে ক্লিষ্ট থেকে ক্লিষ্টতর করে তোলেন।


‘তোতাকাহিনী’র গল্পটা আমরা সবাই মোটামুটি জানি। কোনো এক রাজা এক তোতা পাখিকে শিক্ষা দেওয়ার ব্যবস্থা করলেন। শিক্ষার ‘কায়দাটা পাখিটার চেয়ে এত বেশি বড় যে পাখিটাকে দেখাই যায় না; মনে হয়, তাকে না দেখিলেও চলে।...। খাঁচায় দানা নাই, পানি নাই; কেবল রাশি রাশি পুঁথি হইতে রাশি রাশি পাতা ছিঁড়িয়া কলমের ডগা দিয়া পাখির মুখের মধ্যে ঠাসা হইতেছে। গান তো বন্ধই, চীৎকার করিবার ফাঁকটুকু পর্যন্ত বোজা। দেখিলে শরীরে রোমাঞ্চ হয়।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও