কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রাত জেগে খেলা দেখছেন? যা মেনে চলা জরুরি

কাতারে চলছে বিশ্বকাপ ফুটবল। এই খেলা নিয়ে ফুটবলপ্রেমীদের উন্মাদনার শেষ নেই।  প্রিয় দল হেরে গেলে যেমন সমস‌্যা আবার অকল্পনীয় ভাল খেললেও সমস‌্যা।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন, যাদের হৃদরোগের সমস‌্যা রয়েছে খেলা দেখে আকস্মিক উত্তেজনায় তাদের হঠাৎ করে কার্ডিয়াক অ‌্যারেস্টের সম্ভাবনা থাকে। অতিরিক্ত উত্তেজনায় হৃদৎপিণ্ডের ইলেকট্রিক সার্কিটগুলি গোলমাল করে হৃদ‌স্পন্দন বন্ধ হয়ে যায়। একেই বলা হয় সাডেন কার্ডিয়াক অ‌্যারেস্ট। এ কারণে খেলা দেখে খুব বেশি টেনশন হলে একা খেলা দেখতে নিষেধ করছেন মনোবিদরা। তাদের মতে, খুব টেনশনে ভুগলে একা খেলা দেখা ঠিক নয়। বরং এমন কোনও মানুষের সঙ্গ নিন, যিনি কাছে থাকলে অনেকটা চাপমুক্ত থাকতে পারেন। তার সঙ্গ আপনার মনের চাপকে কমিয়ে দেবে।

রাত জেগে খেলা দেখতে বসলে কিছু স্বাস্থ্যকর স্ন্যাকস নিয়ে বসুন। সব ধরনের অস্বাস্থ্যকর খাবার বিশেষ করে ফাস্টফুড দূরে থাকুন। পরিবর্তে বাদাম, সবজি দিয়ে তৈরি খাবার রাখুন। ভাজা এবং উচ্চ কার্বোহাইড্রেটযুক্ত খাবার খাবেন না। যতটা সম্ভব ঘরে তৈরি খাবার এবং পানীয় খাদ্যতালিকায় রাখুন।

টানা বসে খেলা দেখার পরিবর্তে নড়াচড়া করুন। দীর্ঘ সময় ধরে বসে থাকার ফলে স্থূলতা থেকে শুরু করে ডায়াবেটিস এবং হৃদরোগের সমস্যা হতে পারে। খেলা দেখতে দেখতে মাঝেমধ্যে ঘরের মধ্যে হাঁটাহাঁটি করুন।

অনেক শিশুই রাত জেগে  বিশ্বকাপ খেলা দেখছে। তাদের নিয়েও সমস্যা আছে। বিশেষ করে দশ থেকে ষোলো এই বয়সের শিশুদের নিয়েই সমস‌্যা সবচেয়ে বেশি। রাত একটা থেকে অনেকগুলো খেলা রয়েছে। যা শেষ হতে হতে সাড়ে তিনটা বাজবে। এদিকে সকালে স্কুলে আছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন,রাত জেগে খেলা দেখলে শিশুদের ঘুমের সমস‌্যা হবে। খিটখিটে হয়ে পড়বে তারা। খাবার হজম হবে না। এ কারণে খেলা দেখলেও তাদের অন্য সময় ঘুমিয়ে পুষিয়ে নিতে হবে। তা না হলে শরীর খারাপ হবে।

এছাড়াও রাত জেগে খেলা দেখলে ছোট- বড় সবারই ‘ডিহাইড্রেশন’এর সমস‌্যা হতে পারে। এজন্য দিনে দেড় থেকে দু’লিটার পানি খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।  মোবাইলে অ‌্যাপে খেলা দেখার চেয়ে টিভিকেই নিরাপদ বলেছেন চিকিৎসকরা। তাদের মতে, কোনওভাবে ৮৫ ডেসিবেলের উপর আওয়াজ শোনা উচিত নয়। হেডফোনে টানা ১ ঘণ্টা ৮৫ ডেসিবেলের উপর আওয়াজ বধির করে দিতে পারে চিরতরে। এ ব্যাপারেই সতর্ক থাকতে পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন