সমাজতাত্ত্বিক গবেষণায় সমাজবিজ্ঞানীদের নৈতিকতা ও ভূমিকা

বার্তা২৪ ড. মতিউর রহমান প্রকাশিত: ১৯ নভেম্বর ২০২২, ১৭:২৬

যে কোন গবেষণায় কিছু নৈতিক বিষয় বিবেচনায় রাখতে হয়। গবেষকদের কাজের জন্য প্রযোজ্য যে কোনও নিয়ম-নীতি অনুসরণ করা উচিত। বছরের পর বছর ধরে, বিভিন্ন ব্যক্তি ও সংস্থা গবেষকদের জন্য নৈতিক নীতিগুলি সংজ্ঞায়িত করেছেন। এর একটি উদাহরণ হল ১৯৭৮ সালে ইউএস ডিপার্টমেন্ট অব হেলথ অ্যান্ড হিউম্যান সার্ভিসেস দ্বারা প্রকাশিত বেলমন্ট রিপোর্ট, যা মানব অংশগ্রহণকারীদের উপর গবেষণার জন্য মৌলিক নৈতিক নীতিগুলি বর্ণনা করে। গবেষকদের গবেষণার পরিকল্পনা করার সময় এই নীতিগুলি বিবেচনা করা উচিত।


অধিকন্তু, গবেষকদের তাদের কাজ নৈতিক কিনা তা নিশ্চিত করতে সাহায্য করার জন্য, অনেক সংস্থা নির্দেশিকা এবং করণীয় এবং অকরণীয় বিষয়গুলির চেকলিস্ট তৈরি করে। এসব করণীয় এবং অকরণীয় বিষয়ের চেকলিস্ট গবেষকদের গবেষণা নৈতিক কিনা তা নিশ্চিত করার জন্য বাস্তব পদক্ষেপগুলি নির্ধারণ করতে সক্ষম করে। নৈতিক দিকনির্দেশনা অংশগ্রহণকারীদের বা গবেষণা বিষয়কে সুরক্ষা দেয় এবং গবেষণার গ্রহণযোগ্যতা বৃদ্ধি করে। অধিকন্তু, এটি একটি উচ্চ নৈতিক মান নিশ্চিত করতে বিজ্ঞানীদের গবেষণাকে পরিশীলিত করে এবং পর্যবেক্ষণ করে।


প্রথম সাধারণ নীতি হল সমন্বয় বা অখণ্ডতা, যার জন্য তথ্য সংগ্রহ, ফলাফল, পদ্ধতি এবং প্রকাশযোগ্যতার বিশ্বস্ত রিপোর্টিং প্রয়োজন। তথ্য মিথ্যা বা ভুলভাবে উপস্থাপন না করা। পরীক্ষামূলক নকশা, ডেটা বিশ্লেষণ, ডেটা ব্যাখ্যা, পর্যালোচনা, সিদ্ধান্ত, অনুমান, বিশেষজ্ঞের সাক্ষ্য এবং গবেষণার অন্যান্য দিকগুলিতে পক্ষপাত এড়ানোর জন্য প্রচেষ্টা রাখা উচিত।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও