কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের অর্থনৈতিক ফাঁদ

বণিক বার্তা জয়তী ঘোষ প্রকাশিত: ১৮ নভেম্বর ২০২২, ০৮:৩৯

অতীতের ভুল থেকে যারা শিক্ষা নেন না, ভুলের পুনরাবৃত্তির জন্য তারা অবশ্যই দায়ী হবেন। বহুকাল আগে এ মন্তব্যটি করেছিলেন স্প্যানিশ বংশোদ্ভূত মার্কিন দার্শনিক জর্জ সান্তায়ানা। মানুষ তো ভুলের ঊর্ধ্বে নয়। অতীতকে যারা মনে রাখে, তারাও তো মাঝে মাঝে ভুল করে, ভুল সিদ্ধান্ত নেয়। বর্তমান সময়ে মূল্যস্ফীতির ধকল সামলাতে বিশ্বব্যাপী প্রণীত অর্থনৈতিক নীতিতে বিষয়টি লক্ষ করা যাচ্ছে। হু হু করে বাড়তে থাকা দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করতে সুদের হার বৃদ্ধি ও মুদ্রানীতি কঠোর করাকেই এখন একমাত্র উপায় হিসেবে দেখছে উন্নত দেশের সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো।


এমনই এক পরিস্থিতিতে ১৯৭৯ সালে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংকিং ব্যবস্থা ফেডারেল রিজার্ভের তত্কালীন চেয়ারম্যান পল ভলকারের অধীনে মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের কৌশল হিসেবে উচ্চমাত্রায় সুদের হার বাড়ানো হয়েছিল, যা ইতিহাসে ভলকার শক নামে পরিচিত। ভলকার শক দ্বারা যুক্তরাষ্ট্রের ১৯৭৯-৮৭ সাল পর্যন্ত উচ্চ সুদহারের সময়কে বোঝানো হয়। বর্তমান সময়ের বৈশ্বিক আর্থিক নীতি ভলকারের আমলের সে সিদ্ধান্তকেই যেন নতুন রূপে সামনে নিয়ে এসেছে। সুদের হার বাড়ানোর মাধ্যমে ভলকার পরিকল্পনা করেছিলেন, বেকারত্ব বাড়িয়ে বেতন সংশ্লিষ্ট ব্যয় হ্রাস করবেন এবং কর্মী সংখ্যা কমিয়ে আয়ের প্রত্যাশা কমানোর মাধ্যমে মূল্যস্ফীতির লাগাম টেনে ধরবেন। কিন্তু উচ্চমাত্রার সুদের হার মার্কিন অর্থনীতিতে চরম হতাশা নিয়ে আসে, যা থেকে বের হয়ে আসতে মার্কিনদের প্রায় এক দশক সময় লেগেছে। তবে যুক্তরাষ্ট্র বিশ্ব অর্থনীতির মূল কেন্দ্রে থাকায় ভলকারের নীতি তখন বিশ্বজুড়েও আবারো চালু হয়েছিল। ফলস্বরূপ লাতিন আমেরিকাসহ অন্য উন্নয়নশীল দেশগুলোকে বিদেশী ঋণের বোঝা ও বড় ধরনের অর্থনৈতিক মন্দার মুখে পড়তে হয়।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও