কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

এলসির দোহাইয়ে মসলার বাজার গরম

www.ajkerpatrika.com প্রকাশিত: ১৭ নভেম্বর ২০২২, ১০:১৬

ডলার-সংকটে আমদানির ঋণপত্র (এলসি) খোলা যাচ্ছে না—এমন অজুহাতে এবার সব ধরনের গরম মসলার দাম বাড়িয়েছেন ব্যবসায়ীরা। এক মাসের ব্যবধানে বাজারে জিরা, এলাচ, লবঙ্গ, দারুচিনি ও কিশমিশের দাম ৫০-৬৫ শতাংশ বেড়েছে।


এ বিষয়ে জানতে চাইলে রাজধানীর পশ্চিম রামপুরা এলাকার সূচনা এন্টারপ্রাইজের মালিক মোজাম্মেল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, বাজারে সব ধরনের গরম মসলার দামই ঊর্ধ্বমুখী।


এক মাস আগে প্রতি কেজি ভারতীয় জিরার দাম ছিল ৪০০ টাকা, বর্তমানে তা ৫৬০-৬০০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। ৩৫০ টাকার দারুচিনি ৫০০-৫৫০ টাকা এবং ৩৫০ টাকার কিশমিশ ৪৫০-৫৫০ টাকায় বিক্রি করছেন তিনি। তবে কোথাও কোথাও আরও বেশি দামে গরম মসলা বিক্রি হচ্ছে। কারণ, অধিকাংশ ক্রেতা গরম মসলা কেনেন অল্প পরিমাণে।


মোজাম্মেল হোসেন আরও বলেন, তাঁরা পাইকারি বাজার থেকে বেশি দামে পণ্য কিনছেন। তাই তাঁরাও বেশি দামে বিক্রি করছেন।


পুরান ঢাকার মৌলভীবাজারের খুচরা গরম মসলা বিক্রেতা মেসার্স বাদশা স্টোরের ব্যবস্থাপক সুমন মাহমুদ বলেন, ৩০০-৩৮০ টাকার জিরা এখন ৫০০-৫১০ টাকায়, ৩৫০ টাকার দারুচিনি ৪৫০-৫০০ টাকা, ৫০০ টাকার গোলমরিচ ৬০০ টাকা, ১ হাজার ৪০০ থেকে ২ হাজার টাকা দামের এলাচ বর্তমানে ১ হাজার ৭৫০ থেকে ২ হাজার ৩০০ টাকা কেজিতে বিক্রি করছেন তিনি।


এ বাজারের মুদিদোকানি সাইফুল ইসলাম বলেন, গরম মসলার দাম বেড়ে যাওয়ায় অনেকেই কেনা বন্ধ রেখেছেন। খুব প্রয়োজন ছাড়া কেউ গরম মসলা কিনছেন না। আবার যাঁরা কিনছেন, তা পরিমাণে খুবই কম। মানুষের চাল, ডাল, আটা, তেল নিয়েই চিন্তা বেশি।


রাষ্ট্রায়ত্ত বিপণন সংস্থা ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) বাজার তদারকির প্রতিবেদন অনুযায়ী, এক সপ্তাহের ব্যবধানে জিরার দাম বেড়েছে প্রায় ৫ শতাংশ, দারুচিনি ৩ দশমিক ৫৩ শতাংশ এবং লবঙ্গের ৩ দশমিক ৬৩ শতাংশ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও