খালি পড়ে আছে ১৮০০ সরকারি ফ্ল্যাট

প্রথম আলো ঢাকা মেট্রোপলিটন প্রকাশিত: ১৬ নভেম্বর ২০২২, ১৩:১৩

সরকারের উপসচিব পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের আবাসনের সুবিধার্থে রাজধানীর মিরপুর–৬ নম্বর সেকশনের কাঠের কারখানা এলাকায় পাঁচটি বহুতল ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। এসব ভবনের অধিকাংশ ফ্ল্যাট দুই বছর ধরে খালি। কর্মকর্তারা সেখানে যেতে আগ্রহী নন। একই সেকশনের শিয়ালবাড়ি এলাকার চিত্র আরও খারাপ। সরকারি কর্মকর্তাদের জন্য সেখানে ছয়টি ভবন করা হয়েছে। গত জুন থেকে সব ভবনই ফাঁকা পড়ে আছে।


কাঠের কারখানা ও শিয়ালবাড়ি এলাকার দূরত্ব প্রায় এক কিলোমিটার। দুই এলাকার এই ১১টি ভবনের প্রতিটি ১৪ তলা। খালি এসব ফ্ল্যাটে কর্মকর্তাদের ওঠার জন্য সরকারের আবাসন পরিদপ্তর থেকে বারবার বিজ্ঞপ্তি দিয়েও সাড়া মিলছে না। শুধু রাজধানীর এই দুই এলাকায় নয়, নোয়াখালী ও নারায়ণগঞ্জে নির্মিত আরও ১৫টি বহুতল ভবন এভাবে খালি পড়ে আছে। এসব ভবনের মোট ২ হাজার ৩৪৮টি ফ্ল্যাটের মধ্যে ১ হাজার ৮০০টির বেশি খালি পড়ে আছে।


বিপুল টাকা খরচ করে এসব ভবনের নির্মাণ নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, প্রকল্প গ্রহণের আগে সঠিকভাবে সমীক্ষা করা হয়েছে কি না, খতিয়ে দেখা উচিত। এ ধরনের অপরিকল্পিত প্রকল্প রাষ্ট্রীয় অর্থের অপচয় ছাড়া আর কিছু নয়।


রাজধানীর মিরপুরে ভবন খালি পড়ে থাকলেও উল্টো চিত্র মতিঝিল, ইস্কাটন ও আজিমপুরের। এসব এলাকায় নির্মিত সরকারি ফ্ল্যাটে উঠতে কর্মকর্তা–কর্মচারীরা ভিড় করছেন। ফ্ল্যাট বরাদ্দ পেতে যে যার মতো মন্ত্রী, সচিবদের মাধ্যমে তদবির করছেন। ফলে প্রতিদিনই বিব্রতকর পরিস্থিতির মধ্যে পড়তে হচ্ছে আবাসন পরিদপ্তরের কর্মকর্তাদের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও