You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অর্থনৈতিক সংকট মোকাবিলায় করণীয়

দেশের অর্থনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে আমাদের সরকার, অর্থনীতি বিষয়ক বিশ্লেষক, সুশীল সমাজ, থিঙ্ক ট্যাংক থেকে শুরু করে সচেতন জনগণের মধ্যে বেশ উদ্বেগ ও শঙ্কা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। ২০২০ সালের প্রথম দিক থেকে প্রায় দুবছর করোনা মহামারির কারণে বিশ্ব অর্থনীতি স্থবিরতা কাটিয়ে ওঠার আগেই ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বাধার কারণে সারা বিশ্বের অর্থনীতিতেই অশনিসংকেত পরিলক্ষিত হয়।

রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক নিষেধাজ্ঞা ও পালটা নিষেধাজ্ঞার প্রভাবে পৃথিবীর উন্নত-অনুন্নত প্রায় সব দেশেই মূল্যস্ফীতি সরবরাহ ব্যবস্থায় বিপত্তি, উৎপাদন ও আমদানি রপ্তানি হ্রাস, কর্মসংস্থান হারানোসহ নানা বিপর্যয় দেখা দেয়। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপের প্রায় অধিকাংশ দেশ, আফ্রিকা ও এশিয়ার দেশগুলোতে ৯-১০ শতাংশ মূল্যস্ফীতি ঘটেছে। বিশেষ করে জ্বালানি তেল, গ্যাস, খাদ্যসামগ্রীসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যাদির মূল্যস্ফীতি জনগণের জীবন মানে সরাসরি আঘাত করে। দেশে দেশে অর্থনৈতিক মন্দার পূর্বাভাস লক্ষ্য করা যাচ্ছে। উন্নত বিশ্বের অর্থনীতির সংকোচন, মূল্যস্ফীতি, সরবরাহ ব্যবস্থায় বিপত্তির ফলে বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশগুলোও বিপর্যয়ের মধ্যে পড়েছে। এশিয়া, ইউরোপ ও আফ্রিকার কোনো কোনো দেশে মূল্যস্ফীতি ৪০-৫০ শতাংশে উপনীত হয়েছে।

সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশ সামাজিক ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে কঠিন সময় পার করলেও মন্দাসহ নানা সংকটে অর্থনীতি ভেঙে পড়ার আশঙ্কা নেই। কারণ বিগত দুই দশকেরও অধিক সময়ব্যাপী অর্থনীতির ক্রমবর্ধিত অগ্রগতি দেশকে একটি মৌল ভিত্তির ওপর দাঁড় করিয়েছে। বিশেষ করে কৃষি ও শিল্পোৎপাদন, সার্ভিস সেক্টরের বিস্তৃতি এবং জনগণের কর্মসংস্থান বৃদ্ধির ফলে খাদ্যাভাব ও দুর্ভিক্ষ অবস্থার আশঙ্কা কম। অবশ্য অসৎ ব্যবসায়ীদের মজুতদারি, কালোবাজারি ও মুনাফাখোরি আচরণ, আমদানি-রপ্তানির আড়ালে মুদ্রা পাচার, ব্যাংকের ঋণখেলাপি, দুর্নীতি ইত্যাদি নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব না হলে অবস্থা অন্যরকম হতে পারে।

এ মুহূর্তে আমাদের বড় সমস্যা বা চ্যালেঞ্জগুলো হচ্ছে-মূল্যস্ফীতি, বৈদেশিক মুদ্রার অস্থিতিশীলতাসহ টাকার অবমূল্যায়ন, আমদানি বৃদ্ধি ও রপ্তানি হ্রাসের কারণে বাণিজ্য ঘাটতি, বৈদেশিক মুদ্রা রিজার্ভের ক্রমহ্রাস এবং জ্বালানি সংকটের কারণে বিদ্যুৎ উৎপাদন হ্রাস।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন