১৮ ঘাটের দখল নিয়ে প্রশাসনের ঘাটে ঘাটে বিবাদ

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৩ নভেম্বর ২০২২, ১২:১৩

দেশে ১৮ ঘাটের দখল নিয়ে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ) সঙ্গে সরকারের বিভিন্ন দপ্তরের বিবাদ বাড়ছে। ঘাট-সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলছেন, ঘাট ইজারা দিয়ে বছরে বিপুল পরিমাণ টাকা আয় হয়। তাই কেউই ছাড়তে চায় না ঘাটের দখল।


বিআইডব্লিউটিএর সঙ্গে চলা বিবাদ কোথাও সিটি করপোরেশন, কোথাও উপজেলা প্রশাসন আবার কোথাও উপজেলা পরিষদের। কোথাও আবার বিভাগীয় প্রশাসন এবং সড়ক ও জনপথ (সওজ) বিভাগও এই বিবাদে জড়িয়েছে। দফায় দফায় বৈঠক হলেও বছরের পর বছর ধরে সুরাহা হয়নি এমন বিবাদের। বিষয়টি আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। মন্ত্রণালয় পর্যায় থেকে উদ্যোগ নিয়েও এ সমস্যার সুরাহা করা যায়নি।


আইন অনুযায়ী, বিআইডব্লিউটিএর অন্যতম দায়িত্ব হলো ফেরিঘাট, লঞ্চ ও খেয়াঘাট উন্নয়ন ও পরিচালনা। সারা দেশে এ ধরনের ৪৬৮টি ঘাট রয়েছে।


ঘাটের নিয়ন্ত্রণ চায় বিআইডব্লিউটিএ


সারা দেশে কতটি ঘাট নিয়ে সরকারের এক দপ্তরের সঙ্গে আরেক দপ্তরের বিরোধ চলছে, তার একটি তালিকা তৈরি করেছে বিআইডব্লিউটিএ। তাতে দেখা গেছে, ১৮টি ঘাট নিয়ে এ ধরনের দ্বন্দ্ব চলছে। এসব ঘাট এখন পরিচালনা করছে সরকারের বিভিন্ন দপ্তর। এগুলো নিজেদের নিয়ন্ত্রণে নিতে চায় বিআইডব্লিউটিএ।


তালিকা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, খোলামোড়া-কামরাঙ্গীরচর খেয়াঘাট, ঝাউচর-কামরাঙ্গীরচর খেয়াঘাট, শ্যামলাসি-কলাতিয়াপাড়া ফেরিঘাট এবং বসিলা-ওয়াশপুর ফেরিঘাট—চারটি ঘাট ঢাকা নদীবন্দরের আওতায়। ঘাটগুলো নিয়ে ঢাকা জেলা পরিষদের সঙ্গে বিআইডব্লিউটিএর বিবাদ দীর্ঘদিনের।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও