You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দর কষাকষিতে ছাপাখানা, শঙ্কায় প্রাথমিকের বই

হাতে সময় আছে দুই মাসেরও কম, এর মধ্যেই প্রাথমিকের ১৪ লাখ পাঠ্যবই ছাপাতে হবে ঢাকার সূত্রাপুরের নুরুল ইসলাম প্রিন্টিং প্রেসের কর্মীদের। কিন্তু সেই কাজ তারা এখনও শুরুই করতে পারেননি; কারণ কাগজের দাম বাড়তি। 

এই প্রেসের মত অনেক ছাপাখানাই বই ছাপানোর কাজে হাত দেয়নি। মাধ্যমিকের বই ছাপানোর কাছে কিছুটা গতি থাকলেও প্রাথমিকের কাজ অনেক জায়গায় শুরুই হয়নি।

সরকারের সঙ্গে দর কষাকষিতে থাকা মুদ্রণ ব্যবসায়ীরা বলছেন, লোকসান ঠেকাতে তারা কাগজ আমদানিতে শুল্ক ছাড় চান। তা না হলে পাঠ্যবইয়ের গুণগত মানে ছাড় দিতে হবে। কাজ ফিরিয়ে দেওয়ার কথাও কেউ কেউ বলছেন। 

শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি তাদের জোর আশ্বাস দিয়ে গেলেও বই ছাপার কাজ যেভাবে এগোচ্ছে, তাতে নতুন বছরের প্রথম দিন প্রাথমিকের সব পাঠ্যবই পাওয়ার সুযোগ কমে আসছে বলে মনে করছেন এনসিটিবির চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফরহাদুল ইসলামও। তবে মাধ্যমিকের বিষয়ে তিনি আশাবাদী। 

আসছে বছর প্রাক-প্রাথমিক, প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে প্রায় ৩৫ কোটি পাঠ্যবই বিতরণের পরিকল্পনা রয়েছে। ডিসেম্বরের মধ্যে এর কত শতাংশ বই প্রস্তুত করে উপজেলা পর্যন্ত পাঠানো যাবে, তা নিয়েই এখন হিসাবনিকাশ চলছে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন