You have reached your daily news limit

Please log in to continue


স্বপ্রণোদিত হয়েই সংস্কার করা উচিত

বাংলাদেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভে টান পড়েছে এবং ক্রমান্বয়ে তা নিচের দিকে যাচ্ছে। এটি আসলে ভালো অবস্থা নয়, কাঙ্ক্ষিত নয়। এ অবস্থার কারণ, রপ্তানি আয় যতটুকু বাড়ছে, আমদানি ব্যয় তার চেয়ে অনেক বেশি হারে বাড়ছে। এর ওপর রেমিট্যান্স প্রবাহ নেতিবাচক। এর ফলে চলতি হিসাবে বড় ঘাটতি দেখা দিয়েছে, যা আমাদের জন্য উদ্বেগজনক বিষয়। আমাদের শিল্প উৎপাদনের জন্য কাঁচামাল, জ্বালানি তেল, নিত্যপ্রয়োজনীয় খাদ্য বিশ্ববাজার থেকে আমদানি করতে হয়।

এ ছাড়া অন্যান্য ভোগ্যপণ্য ও বিলাসী পণ্য তো রয়েছেই। যে হারে আমদানি ব্যয় বাড়ছে, তাতে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ অবশ্যই একটা স্বস্তিকর অবস্থায় থাকা খুব প্রয়োজন। কিন্তু আমরা দেখলাম, গত এক বছরের মধ্যে রিজার্ভ খুব দ্রুত নেমে গেছে। সে পরিপ্রেক্ষিতেই সরকার আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) কাছে ঋণ চেয়েছে। আগে থেকেই এ ঋণ চাওয়া হয়েছে, যা একটা ভালো দিক। সরকার বুঝতে পেরেছে, ঘাটতিটা আরও বেড়েও যেতে পারে। শ্রীলঙ্কা সংকটে পড়ে যাওয়ার পর আইএমএফের কাছে ধরনা দিয়েছে। তাদের অর্থ পেতে অনেক সময় লেগেছে। আমাদের অবস্থা শ্রীলঙ্কার মতো নয়। তার পরও চিন্তা বা উদ্বেগের কিছু দিক তৈরি হয়েছে। বৈদেশিক খাত অনেকটাই বিশ্ব অর্থনীতির সঙ্গে জড়িত। কাজেই এখানে আমাদের প্রস্তুতি নেওয়ার বিষয় রয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন