You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সাকিবের বিরুদ্ধে আইন ভঙ্গের সুস্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়নি

পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত আর্থিক খাতের কম্পানি আইপিডিসি ফাইন্যান্সের শেয়ার কারসাজিতেও উঠে এসেছে বাংলাদেশ টি-২০ ক্রিকেট দলের অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের নাম। আগে আরো পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারে কারসাজির তদন্ত প্রতিবেদনে নাম এসেছিল বিশ্বসেরা এই অলরাউন্ডারের।

অভিযোগ রয়েছে, প্রতিষ্ঠানগুলোর বেনিফিশিয়ারি অ্যাকাউন্টের (বিও) মাধ্যমে ১০৪ কোটি টাকা লেনদেন করেছেন সাকিব। কিন্তু সাকিবের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। তবে অন্য অভিযুক্তদের দেড় কোটি টাকা জরিমানা করে চিঠি দিয়েছে পুঁজিবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (বিএসইসি)।

সাকিব বিএসইসির শুভেচ্ছা দূত। দেশ সেরা এই ক্রিকেটারের নাম আগেও কমিশনের তদন্ত প্রতিবেদনে এসেছিল। বিএসইসির তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সমবায় অধিদপ্তরের ডেপুটি রেজিস্ট্রার আবুল খায়ের হিরো এবং তাঁর সহযোগীরা সিরিয়াল ট্রেডিংয়ের মাধ্যমে কারসাজি করে আইপিডিসি ফাইন্যান্সের শেয়ার চলতি বছরের মার্চ থেকে এপ্রিলের মধ্যে ৬১ শতাংশ বাড়িয়েছেন। সে সময় সাকিব আল হাসান ইবিএল সিকিউরিটিজে তাঁর বিও অ্যাকাউন্ট থেকে আইপিডিসির ১১ লাখ শেয়ার কেনেন এবং ১০.৬৯ লাখ শেয়ার বিক্রি করেন।

এই কারসাজির ঘটনায় বিএসইসি সাকিবের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেয়নি। কিন্তু আবুল খায়ের হিরো এবং তাঁর সহযোগীদের দেড় কোটি টাকা জরিমানা করে গত ৩০ অক্টোবর চিঠি দিয়েছে বিএসইসি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন