কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সুদহার বাড়ালে ভুগবে দেশের শিল্প খাত

মূল্যস্ফীতি নিয়ন্ত্রণে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ব্যাংকঋণের সুদহারে ৯ শতাংশের সীমা তুলে দেওয়ার কথা বলছে। দেশের অর্থনীতিবিদরাও সুদহার তুলে দেওয়ার পক্ষে। তবে ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন ফেডারেশন অব বাংলাদেশ চেম্বার্স অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (এফবিসিসিআই) সভাপতি মো. জসিম উদ্দিন বলেছেন, গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকটের মধ্যে ঋণের সুদহার বাড়লে শিল্প খাতকে ভুগতে হবে। তিনি বলেছেন, এমনিতেই গ্যাস ও বিদ্যুৎ সংকটের কারণে শিল্প খাত সংকটে রয়েছে। এ অবস্থায় সুদহার বাড়লে শিল্প খাত বড় ধরনের সংকটে পড়বে।

ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) আয়োজিত ‘ইআরএফ ডায়ালগে’ গতকাল শনিবার সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন এসব কথা বলেন।

২০২০ সালের এপ্রিল থেকে ক্রেডিট কার্ড ছাড়া ব্যাংকের সব ধরনের ঋণের সুদহার ৯ শতাংশে বেঁধে দেয় বাংলাদেশ ব্যাংক। ফলে নতুন ও পুরনো সব ধরনের ঋণের সুদহার হয় ৯ শতাংশ। আর গত বছরের আগস্টে মেয়াদি আমানতের সুদহার গড় মূল্যস্ফীতির চেয়ে কম না হওয়ার শর্ত আরোপ করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। ফলে আমানতের সর্বনিম্ন সুদহার হয় প্রায় ৬ শতাংশ।

এফবিসিসিআই সভাপতি জসিম উদ্দিন বলেন, ঋণের সুদহার উঠিয়ে দেওয়ার কথা অনেকেই বলছে। তবে সবাই না। সুদহার না বাড়িয়ে ব্যাংকের সক্ষমতা বাড়ানোর পক্ষে জোরালো মত তুলে ধরেন তিনি। সুদহার বাড়ানো হলে সব সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে, এমনটা বিশ্বাস না করার পরামর্শ দেন জসিম উদ্দিন। তিনি বলেন, যখন সুদহার কমানো হয়েছে, তখন দেশে অনেক বিনিয়োগ বেড়েছে। ঋণের সুদহার বাড়ানোর বিষয়ে একেক ধরনের এজেন্ডা থাকে গবেষণা সংস্থাগুলোর। তারা একেকজনের প্রতিনিধিত্ব করে এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চায় বলে তিনি মন্তব্য করেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন