৩ নভেম্বর কেন ব্যর্থ হল? বৈমানিক ইকবাল রশীদের বয়ানে পঁচাত্তরের সেই অভ্যুত্থান

বিডি নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ০৩ নভেম্বর ২০২২, ০৯:০২

যার নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়েছে, সেই বঙ্গবন্ধুকেই যখন ১৯৭৫ সালের ১৫ অগাস্ট সপরিবারে হত্যা করা হল, ঢাকা তখন এক অস্থির নগরী।


খন্দকার মোশতাক আহমেদ প্রেসিডেন্ট পদে থাকলেও দেশ চলছিল জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যার সঙ্গে সরাসরি জড়িত একদল সেনা কর্মকর্তার নিয়ন্ত্রণে।


সেনাবাহিনীর ভেতরে তখন বিশৃঙ্খলা, পাল্টাপাল্টি কয়েকটি স্রোত বইছে। নভেম্বরের প্রথম সপ্তাহে অভ্যুত্থান আর পাল্টা অভ্যুত্থান বাংলাদেশকে এগিয়ে নেয় সামরিক শাসনের অন্ধকার এক সময়ের দিকে।


আওয়ামী লীগ নেতাদের একটি অংশ তখন খন্দকার মোশতাক আহমেদের মন্ত্রিসভায়; বাকিরা কারাগারে কিংবা প্রাণভয়ে আত্মগোপনে। সশস্ত্র বাহিনীর মধ্যে যারা বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ নেওয়ার কথা ভাবছিলেন, তাদেরই একটি অংশ ৩ নভেম্বর ভোরে ঘটনাপ্রবাহের গতিপথ পাল্টে দেওয়ার চেষ্টা করেন অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে।


ব্রিগেডিয়ার খালেদ মোশাররফের নেতৃত্বে ওই অভ্যুত্থানে বন্দি হন সেই সময়ের সেনাপ্রধান জিয়াউর রহমান। কিন্তু ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বঙ্গবন্ধুর খুনিরা নিরাপদে দেশের বাইরে চলে যায়। তিন দিনের মাথায় পাল্টা অভ্যুত্থানে নিহত হন খালেদ মোশাররফ। সেই ঘটনাপ্রবাহ জিয়াকে নিয়ে যায় ক্ষমতার কেন্দ্রে।  


৩ নভেম্বরের অভ্যুত্থানে বিমান বাহিনীর অফিসারদের একটি অংশের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল। এয়ারফোর্স থেকে সেদিন হেলিকপ্টার সার্পোট গ্রুপের দায়িত্বে ছিলেন বীর মুক্তিযোদ্ধা ফ্লাইট লেফট্যানেন্ট ইকবাল রশীদ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও