কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ভারত-বাংলাদেশের পাঁচটি আগুনে লড়াই

প্রথম আলো প্রকাশিত: ০২ নভেম্বর ২০২২, ১১:৩৫

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভে অ্যাডিলেড ওভালে আজ ভারতের মুখোমুখি হবে বাংলাদেশ। সেমিফাইনালের দৌড়ে টিকে থাকতে দুই দলেরই সামনেই জয়ের বিকল্প নেই। দলের শক্তিমত্তা কিংবা সাম্প্রতিক পারফরম্যান্স—কোনোটাতেই ভারতের ধারেকাছে নেই বাংলাদেশ। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে দুই দলের অতীত ইতিহাস তো আরও একপেশে।


এশিয়া কাপ ফাইনাল, মিরপুর, ২০১৬


বৃষ্টির কারণে ১৫ ওভারে নেমে এসেছিল ম্যাচ। বোলারদের জন্য সহায়ক কন্ডিশনে আগে ব্যাটিংয়ে নেমে যেন ব্যাট করতে ভুলে গিয়েছিলেন তামিম-সাকিবরা। শেষ দিকে মাহমুদউল্লাহর ১৩ বলে ৩৩ রানের ইনিংসটি না থাকলে ১০০ রানই পার হতো না বাংলাদেশের। শেষমেশ ৫ উইকেটে ১২০ রান তোলে বাংলাদেশ।


টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ, বেঙ্গালুরু, ২০১৬


বাংলাদেশের সমর্থকেরা বোধ হয় এই ম্যাচ কখনই ভুলতে পারবে না। ভারতকে হারানোর হাতছোঁয়া দূরত্বে এসেও নিজেদের ভুলের কারণে ম্যাচ হেরে বসে বাংলাদেশ। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে ৭ উইকেটে ১৪৬ রান তোলে ভারত। এই রান তাড়া করতে নেমে বাংলাদেশ জয়ের পথেই ছিল। শেষ দিকে ৩ বলে ২ রান প্রয়োজন ছিল বাংলাদেশের।


নিদাহাস ট্রফি ফাইনাল, কলম্বো, ২০১৮


বেঙ্গালুরুর সে ম্যাচ নাকি নিদাহাস ত্রিদেশীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজ ফাইনাল- কোন ম্যাচে হেরে স্বপ্নভঙ্গের বেদনায় বেশি পুড়তে হয়েছে বাংলাদেশকে? এমন একটা প্রশ্ন কিন্তু তোলা যেতেই পারে।


দ্বিপক্ষীয় প্রথম টি-টোয়েন্টি সিরিজ, দিল্লি, ২০১৯


ভারতের বিপক্ষে সেটি ছিল বাংলাদেশের প্রথম দ্বিপক্ষীয় টি-টোয়েন্টি সিরিজ। আর দিল্লিতে সেই সিরিজের প্রথম ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে এই সংস্করণে প্রথম ও একমাত্র জয়টি তুলে নেয় বাংলাদেশ। সে বছর ভারত সফরের আগে দেশের ক্রিকেটে কম ঝড় বয়ে যায়নি।


তৃতীয় টি টোয়েন্টি, নাগপুর,২০১৯


এই ম্যাচে ইতিহাস হাতছানি দিচ্ছিল বাংলাদেশকে। মোহাম্মদ নাইমের ৪৮ বলে ৮১ রানের ইনিংসের পরও তা আর হয়নি। ১৭৫ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১১ ওভার ৫ বলেই ১০০ রানের কোটা ছুঁয়ে ফেলে বাংলাদেশ। তখনো উইকেটেই আসেননি মুশফিক, মাহমুদউল্লাহ ও আফিফ হোসেন। শেষ ৩০ বলে বাংলাদেশের প্রয়োজন ছিল ৫০ রান।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও