কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

চীন থেকে শ্রমঘন শিল্প বেরিয়ে যাওয়া বাংলাদেশের জন্য বড় সুযোগ

জাগো নিউজ ২৪ প্রকাশিত: ৩০ অক্টোবর ২০২২, ০৯:২১

দেশের বাজারে ২৫ বছরের যাত্রা সম্পন্ন করেছে এপেক্স ফুটওয়্যার লিমিটেড। ছোট একটি জুতার দোকান থেকে এরই মধ্যে ফ্যাশন ব্র্যান্ডে পরিণত হয়েছে এপেক্স। প্রতিষ্ঠানটির দীর্ঘ যাত্রা ও চামড়া খাতের সমসাময়িক বিষয় নিয়ে জাগো নিউজকে অভিমত জানিয়েছেন এপেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর।


সৈয়দ নাসিম মঞ্জুর: প্রথমেই গ্রাহকদের ধন্যবাদ দেবো। বাংলাদেশের জনসাধারণ আমাদের যে ভালোবাসা দিয়েছে, তাদের এপেক্সের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা জানাতে চাই। আজ আমরা যেখানে দাঁড়িয়ে আছি, এটার কয়েকটা ভিত্তি আছে। ২৫ বছর অনেক বড় মাইলফলক।


প্রথমত, পণ্যের গুণগত মান আমাদের কাছে একটা গন্তব্য। মান ও দামের সঙ্গে সমন্বয় করার চেষ্টা করি। আমরা যদি জাপানের উদাহরণ দেই- সেখানে কোনো নিম্নমানের পণ্যের জায়গা নেই। এপেক্স মানেই কোয়ালিটি, এটা নিয়ে আমরা কাজ করেছি। কিছুটা সফলতা পেয়েছি। আরও কাজ বাকি।


দ্বিতীয়ত, মানুষকে সেবা দেওয়া। আমরা অনেকেই মনে করি রিটেইল ব্যবসা হচ্ছে শুধু মাল কেনা, মাল বিক্রি করা। সেটা কিন্তু এখন আর নেই। আজ বাংলাদেশে যারা ক্রেতা, তারা একটা কাস্টমার এক্সপেরিয়েন্স চায়। একটা পণ্য অনলাইন, ফুটপাত ও দোকান থেকে কেনা যায়। এখানে পার্থক্য গড়ে দেয় সেবা। আমাদের দোকানে ঢুকলে আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি, সমস্যা হলে সমাধান করছি। রিটেইল যে একটা শিল্প- এটা কিছুটা হলেও এপেক্স প্রতিষ্ঠিত করেতে পেরেছে। আগে ছিল দোকানদারি, এখন হয়ে যাচ্ছে রিটেইল। অর্গানাইজড এই রিটেইল দোকানদারি হতে পারে, ফুটওয়্যার হতে পারে। ইলেকট্রনিক্স খাতে বিশাল একটা বিপ্লব এসেছে। এটা আরও বড় হবে। আমেরিকান ইকোনমিতে রিটেইলের অবদান প্রায় ৭০ শতাংশ। ভারতেও কৃষির পর সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থান করে রিটেইল। আমাদের নতুন প্রজন্ম স্বাভাবিকভাবে হয়তো আর মাঠে কাজ করতে চাইবে না। হয়তোবা জুতার কারখানায় কাজ করতে চাইবে না। তারা ভালো কাজের পরিবেশ চাইবে। সেটা রিটেইল দিতে পারে। এখানে বিরাট সম্ভাবনা আছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও