এটা কোনো ব্যাটিং হলো?
দল হারে; কিন্তু এ রকম বাজেভাবে হারলে যে কেউ হই না কেন, আমাদের মন খারাপ হয়ে যায়। মনে হয়, বাংলাদেশ দল নিয়ে নতুন করে চিন্তাভাবনা করার সময় এসেছে।
আশা করি, বিসিবি আমার কথাটা বিশ্বকাপের পরে আমলে নেবে।
এ রকম বাজে একটা দল, আয়ারল্যান্ড-নেদারল্যান্ডসের চেয়েও দুর্বল মনে হচ্ছে আমার।
বাংলাদেশ প্রথম ধাক্কা খায় টস হেরে। আমি নিশ্চিত বা আমার বিশ্বাস, টস জিতলে বাংলাদেশও আগে ব্যাটিং নিত। প্রথমে ব্যাটিং করলে অন্তত ১০১ রানের বেশি করত।
দক্ষিণ আফ্রিকার মূল যে তিন ব্যাটার, এর মধ্যে দুজন খেলেছেন। রাইলি রুশো ও কুইন্টন ডি কককে নিয়ে আমাদের কোনো হোমওয়ার্ক ছিল না।
হ্যাঁ, রাইলি রুশো টানা দ্বিতীয় সেঞ্চুরি করেছেন। এ সেঞ্চুরিটা ৫২ বলে করেছেন। ৬৩ রানের ভালো একটি ইনিংস খেলেছেন ডি ককও। সবচেয়ে বড় কথা, ডি কক-রুশোর বিশ্বকাপের রেকর্ড ১৬৮ রানের জুটিই দক্ষিণ আফ্রিকাকে চালকের আসনে বসায়। যেকোনো উইকেটেই এটা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের রেকর্ড জুটি।