কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

যে নামেই আসুক জামায়াত জামায়াতই

বার্তা২৪ কবির য়াহমদ প্রকাশিত: ২৭ অক্টোবর ২০২২, ১০:২৬

একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে দলীয় সিদ্ধান্তে জড়িত জামায়াতে ইসলামীর নিবন্ধন নাই নির্বাচন কমিশনে (ইসি)। হাই কোর্টের আদেশে একাত্তরের যুদ্ধাপরাধী দলটির নিবন্ধন বাতিল ও অবৈধ ঘোষণা হয়, এরপর আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয় নির্বাচন কমিশনের প্রজ্ঞাপনে। ২০১৩ সালের ১ আগস্ট হাই কোর্টে দেওয়া ওই রায়ের পর দলটি এরপর আর দলের নাম আর প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নিতে পারছে না। ইসিতে নিবন্ধন না থাকলেও দলটির রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেমে নেই। গোপনে সংগঠিত তারা, কিছু কর্মসূচিও পালন করে প্রকাশ্যে দলের ব্যানারে।


হাই কোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে জামায়াতের আপিল করা আছে। তার শুনানি হয়নি এখনও। স্বাভাবিকভাবেই তাদের নির্বাচনে অংশ নেওয়ার সুযোগ থাকছে না। সম্প্রতি বিএনপির এক নেতা তাদের জোটে জামায়াতের না থাকার বিষয়টি জানিয়েছেন, যদিও দল দুটি এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেনি। এখন পর্যন্ত যা কিছু শোনা যাচ্ছে তার সবটাই অনানুষ্ঠানিক।


জামায়াতের নির্দিষ্ট কিছু সংখ্যক ভোট বিএনপির প্রার্থীদের জয়-পরাজয়ের নিয়ামক হয়, এমন ধারণা অনেকের। ১৯৯১ সালের সাধারণ নির্বাচনে বিএনপির জোটসঙ্গী ছিল জামায়াত। ওই নির্বাচনে জয়ী হয়ে সরকার গঠন করেছিল তারা। বিএনপি যুদ্ধাপরাধী মতিউর রহমান নিজামী ও আলী আহসান মুজাহিদকে মন্ত্রী বানিয়েছিল। জোটসঙ্গী হয়ে জামায়াত পেয়েছিল অনেকগুলো আসন। ২০১৪ সালে বিএনপি-জামায়াত নির্বাচন প্রতিহত করার ঘোষণা দিয়ে ব্যর্থ হয়। ওই নির্বাচনকে বানচাল করতে সারাদেশে যে আন্দোলন হয় সেখানে পেট্রোল বোমা, আগুন সন্ত্রাসে অগ্রণী ভূমিকা রাখে এই জামায়াত। তবে এর সবটাই দায় গিয়ে পড়ে বিএনপির ওপর।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও