You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ক্ষুধার ভূগোল ও বাংলাদেশ

বাড়িতে আপনার ফ্রিজ আছে, এসি আছে, ওয়াশিং মেশিন আছে, ওভেন, এলইডি টিভি সব আছে। কিন্তু যদি বিদ্যুৎ না থাকে, তাহলে এসব জিনিসের কোনো উপযোগিতা বা কার্যকারিতা থাকে কি? ঠিক তেমনি দেশে যদি অনেক অত্যাধুনিক গাড়ি থাকে, উড়োজাহাজ থাকে, রাস্তা, ব্রিজ, ফ্লাইওভার, ফুটওভার এক্সপ্রেস হাইওয়ে, রেল—সবকিছু থাকে, কিন্তু তেল না থাকে, তাহলে এসবও নির্থক হয়ে যায়।

আসলে আধুনিক মানুষের জীবনে একসঙ্গে অনেক কিছু লাগে। এর একটি বাদ দিয়ে আরেকটি নয়। আমাদের জীবনে ফ্রিজ-টিভি-এসির যেমন দরকার আছে, এগুলো চালাতে বিদ্যুতের দরকার তার চেয়ে বেশি। শুধু বিদ্যুৎ হলে যেমন চলে না। আবার শুধু ফ্রিজ-টিভি-এসি থাকলেও হয় না। রাস্তা, ব্রিজে চলতে এবং গাড়ি চালাতে তেলেরও দরকার। তেল ছাড়া গাড়ি চলে না। আবার গাড়ি, রাস্তা, ব্রিজ ছাড়া কেবল তেল নিয়ে বসে থাকলেও তা কোনো উপকারে আসে না।

আমাদের দেশে অবকাঠামোগত উন্নয়ন হচ্ছে। কিন্তু তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলোর টেকসই সমাধান হচ্ছে না। এমনকি গত পঞ্চাশ বছরেও পানি-বিদ্যুৎ-গ্যাস সমস্যার সমাধান হয়নি। উল্টো সংকট যেন দিন দিন আরও বাড়ছে। এমনকি ক্ষুধার সমস্যারও তেমন কোনো সমাধান হয়নি। এ ক্ষেত্রেও বাংলাদেশ সামনে যাওয়ার পরিবর্তে পিছিয়ে পড়ছে। বিশ্ব ক্ষুধা সূচক (গ্লোবাল হাঙ্গার ইনডেক্স-জিএইচআই) ২০২২-এর প্রতিবেদন তারই প্রমাণ। গত বছরের তুলনায় এ বছর আট ধাপ পিছিয়েছে বাংলাদেশ। সূচকে ১২১টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ৮৪তম। অথচ আগের বছর বাংলাদেশের অবস্থান ছিল ৭৬তম।

অর্থাৎ ক্ষুধা মেটানোর সক্ষমতায় এবার বাংলাদেশের অবস্থানের আট ধাপ অবনতি হয়েছে। এবারের বিশ্ব ক্ষুধা সূচকে বাংলাদেশের স্কোর ১৯ দশমিক ৬। এই স্কোর ১০ থেকে ১৯ দশমিক ৯-এর মধ্যে থাকলে কোনো দেশকে ‘মাঝারি মাত্রার’ ক্ষুধায় আক্রান্ত হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন