You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আমাদের হলোটা কী-২

সংস্কৃতিকে এক শ হাত দূরে রেখে কি রাজনীতি এগোতে পারে? আমরা ধীরে ধীরে সেই সর্বনেশে কাজটাই সম্পন্ন করেছি। রাজনীতির সঙ্গে সংস্কৃতির সম্পর্কটাকে নষ্ট করে ফেলেছি। আমরা যে নিজেদের আত্মপরিচয়কে শক্ত ভিতের ওপর দাঁড় করাতে পারলাম না, তার একটা বড় কারণ জীবন থেকে সংস্কৃতির নির্বাসন, সেটা বোঝার কোনো চেষ্টাও নেই রাজনৈতিক মহলে।

চারদিকে পয়সাওয়ালা মানুষ দেখা যায়, কিন্তু সংস্কৃতিমান মানুষের খোঁজ মেলে অতি কষ্টে। মুখে মুখে হোমার, শেক্‌সপিয়ার, রবীন্দ্রনাথ, নজরুল আওড়ানো মানুষ অনেক পাওয়া যাবে, কিন্তু তাঁদের লেখা আত্মস্থ করা মানুষ খুঁজতে হারিকেন লাগবে। বিটোফেন, মোৎসার্ট, আলাউদ্দিন খাঁ, রবিশঙ্কর নিয়ে কথা বলার মানুষ পাওয়া যাবে, কিন্তু তাঁদের অনুপ্রেরণা হিসেবে ধরে নিজে চর্চা করবে, এমন মানুষ কই?

রাজনৈতিক আন্দোলনের মাধ্যমে মানুষ তার প্রয়োজনীয় প্রশ্নগুলোর সম্মুখীন হয় এবং এর জবাব পাওয়ার চেষ্টা করে। শোষণ-বঞ্চনার বোধ মানুষকে আচ্ছন্ন করলে সে মুক্তির উপায় খুঁজতে থাকে। কিন্তু যিনি মুক্তির দিশা দেখাচ্ছেন, তিনি যদি আত্মবিশ্বাসী না হন, তিনি যদি শুধু বক্তৃতার মাধ্যমে পরিবর্তন আনতে চান, তাহলে কি সত্যিই সোনার মানুষ গড়ে উঠবে? 

দুই

দেশপ্রেম আকাশ থেকে পড়ে না। ওটা জীবন থেকেই আসে। প্রাত্যহিক জীবনেই তার অবস্থান। আর সংস্কৃতি মানেই শুধু গান-বাজনা নয়, জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপই সংস্কৃতির সঙ্গে যুক্ত। যে আবহে গড়ে ওঠে মন, সেই আবহেই সে পরবর্তী সময় চলবে। নতুন কোনো আবহের সঙ্গে যতক্ষণ পর্যন্ত সংঘাত না হচ্ছে, ততক্ষণ সে তার মানসিক অবস্থান পরিবর্তন করবে না। মোটাদাগে এভাবে বলা যায়।
সংস্কৃতিবোধ জীবনের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। সংস্কৃতিকে গোল্লায় পাঠানো মানুষদের হাতে ক্ষমতা গেলে কী হয়, তা তো প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের মানুষ হরহামেশাই প্রকাশ করছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন