কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


গাইবান্ধা জাতীয় নির্বাচনের মহড়া নয়

জাতীয় সংসদের কোনো আসনে উপনির্বাচন কিংবা স্থানীয় সরকারের যেকোনো নির্বাচনকে জাতীয় নির্বাচনে মহড়া গণ্য করা চলে না। এর প্রধান কারণ রাজনৈতিক। কেননা, উল্লিখিত নির্বাচনগুলোর কোনোটিই সরকার গঠন বা টিকিয়ে রাখার নিয়ন্ত্রক নয়।

এগুলোয় পরাজয় সরকারের নৈতিক অবস্থানকে কিছুটা হালকা করলেও ক্ষমতার ভিতকে দুর্বল করে না। আলোচ্য উপনির্বাচনটিতে সরকারি দল-সমর্থিত প্রার্থী জয়লাভ করলেও সরকারের বিজয়মাল্যে অনেক মাণিকের মধ্যে আরেকটি সংযোজন ঘটে মাত্র। অবশ্য সংশ্লিষ্ট ব্যক্তি অল্প সময়েই ফুলেফেঁপে ওঠার একটি সুযোগ পেতেন। তাই স্থানীয় পর্যায়ে জেতার জন্য এতটা বেপরোয়া হয়ে যান সব ক্ষেত্রে। আর তা হতে গিয়ে এবার নির্বাচন কমিশনের বিপরীত, কিন্তু ন্যায্য ব্যবস্থাপনায় আটকে পড়েছে নির্বাচনটাই। স্থগিত হয়ে গেছে সে উপনির্বাচন।

কমিশনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, নির্বাচন তাদের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গিয়েছিল। উল্লেখ্য, এ নির্বাচনে সব কেন্দ্রে ইভিএমে ভোট গ্রহণ চলছিল। অন্যদিকে, কমিশন সিসি ক্যামেরায় দেখেছে ভোটকক্ষে একাধিক ব্যক্তির সমাগমসহ নানাবিধ অনিয়ম। কোথাও-বা সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেওয়া হয়েছিল সেসব ক্যামেরারই। এক এক করে ৫১টি কেন্দ্রের নির্বাচন স্থগিত করার পর কমিশন গোটা নির্বাচনকে নিষ্ফল বিবেচনায় বন্ধই করে দেয়। যেখানে নিষ্ক্রিয়তা, পক্ষপাতসহ বহুবিধ কারণে ২০১২ সালের পর নির্বাচন কমিশনের অস্তিত্বই প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে পড়েছিল, সেখানে সংশ্লিষ্ট উপনির্বাচনে তাদের ভূমিকা প্রশংসার দাবি রাখে। তবে ভোট গ্রহণের প্রক্রিয়াটি কেন ব্যর্থ হয়ে যায়, কমিশনকে এর একটি তদন্ত করে ব্যবস্থা নিয়ে জানাতে হবে জনগণকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন