ডেটলাইন গাইবান্ধা: জাতীয় নির্বাচনের পূর্বাভাস কী

প্রথম আলো মহিউদ্দিন আহমদ প্রকাশিত: ১৫ অক্টোবর ২০২২, ১৩:০০

এ দেশে নির্বাচনব্যবস্থা চালু করেছিল ব্রিটিশরা। প্রথমে স্থানীয় সরকার, পরে আইনসভার নির্বাচন। তখন অবশ্য সবাই ভোট দিতে পারতেন না। ১৯৩৭ সাল থেকে সাধারণ নির্বাচন হয়ে আসছে নিয়মিত বিরতিতে। তখন ছিল পৃথক নির্বাচনব্যবস্থা। অর্থাৎ মুসলমানরা ভোট দিতেন মুসলমান প্রার্থীকে আর অমুসলিমরা দিতেন অমুসলিম প্রার্থীকে। পৃথক নির্বাচনব্যবস্থা তুলে দিয়ে ১৯৬২ সালে যুক্ত নির্বাচনব্যবস্থা প্রথমবার প্রয়োগ করেছিলেন ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খান। তখন ছিল মৌলিক গণতন্ত্রের যুগ। ভোটাররা সারা পাকিস্তানে ইউনিয়ন কাউন্সিলে (এখন ইউনিয়ন পরিষদ) ৮০ হাজার লোককে নির্বাচিত করে গঠন করতেন ইলেকটোরাল কলেজ। ওই ৮০ হাজার লোক নির্বাচন করতেন প্রেসিডেন্ট এবং আইনসভার সদস্যদের। এখন আমরা সর্বজনীন ভোটাধিকারের ভিত্তিতে যে সাধারণ নির্বাচন দেখি, ১৯৭০ সালে তা চালু করেছিলেন সামরিক শাসক ইয়াহিয়া খান। তার চেয়ে ভালো নির্বাচন আজ অবধি হয়েছে বলে মনে হয় না।


একটা ভালো নির্বাচন শুধু নাগরিকদের চাওয়া নয়, এটি তাদের অধিকার। এত বছর পরেও ভালো নির্বাচন যদিও অমাবস্যার চাঁদ। আমরা দিন দিন এমন অবস্থা তৈরি করেছি, যে যুক্তিতে ব্রিটিশরা বলত, ভারতবাসী স্বরাজের জন্য প্রস্তুত নয়। আইয়ুব খানও বলেছিলেন, ভোটাররা অশিক্ষিত। তারা সঠিক প্রতিনিধি নির্বাচন করতে অক্ষম। তাই তাদের হয়ে তাদের প্রতিনিধিরাই নির্বাচন করবেন। তিনি এর নাম দিলেন বেসিক ডেমোক্রেসি বা মৌলিক গণতন্ত্র। এখন সেটিই যেন ফিরে এসেছে। আমাদের রাজনৈতিক অভিভাবকত্বের দাবি নিয়ে একদল লোক তাদের পছন্দের মানুষদের নির্বাচনে জিতিয়ে আনছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও