কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আঁচিল নিয়ে ভাবনা নেই

শরীরের ত্বকে যেখানে একসঙ্গে অনেক মেলানোসাইট ক্লাস্টার হিসেবে তৈরি হয়, সেই স্থান তিলে পরিণত হয়। তিল ত্বকের কোনো ‘রোগ’ নয়। ত্বকের কোষ গঠনের সমস্যার সঙ্গে এর সম্পর্ক রয়েছে। কিন্তু সেটাও এমন কিছু নয় যে তার জন্য চিকিৎসা নিতে হবে। তিল প্রধানত জিনগত কারণে হয়। তা ছাড়া অতিরিক্ত সূর্যালোকে যাওয়া ও রেডিয়েশন থেরাপি দীর্ঘদিন চললেও তিল হতে পারে। কেউ দীর্ঘদিন অন্য কোনো রোগের ওষুধ সেবন করলেও এ রোগ হয়।

শরীরের ত্বকের কিছু তিলের পরিবর্তন বা স্ফীতি দেখা দিলে, তার সঙ্গে খাবারে অরুচি, হঠাৎ ওজন হ্রাস, মলত্যাগের অভ্যাসের আকস্মিক পরিবর্তন থাকলে অবহেলা করা ঠিক না। কোনো কোনো সময়ে পরিবর্তিত তিল ক্যানসারের আভাসও দিতে পারে। তাই সতর্ক থেকে ত্বকের চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে রাখা ভালো।

লাল তিল বৃত্তান্ত

সাধারণভাবে শরীরের যেসব অংশে চামড়ার ঠিক নিচেই শিরা (যেমন ঘাড়, গলা, পিঠ কিংবা বুক) থাকে, সেখানেই এ ধরনের লালচে আঁচিল তৈরি হয়। চলতি কথায় এ জাতীয় আঁচিলকে রুবি পয়েন্ট বলা হলেও চিকিৎসার পরিভাষায় এর নাম ক্যাম্পবেল দে মরগ্যান স্পট। সাধারণত ত্বকের নিচে অবস্থিত কোনো শিরার স্ফীতি ঘটলে ত্বকের ওপর এ রকম আঁচিল তৈরি হয়। ত্রিশোর্ধ্ব বয়সে যখন রক্তবাহী শিরা বা ধমনি পাতলা হতে থাকে, তখনই এ ধরনের আঁচিল তৈরির আশঙ্কা বাড়ে। লাল রঙের আঁচিলগুলো বিনাইন বা নির্বিষ টিউমার।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন