স্ট্রোক যেভাবে প্রতিরোধ করবেন

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১৪ অক্টোবর ২০২২, ১৪:০১

অনেকেই স্ট্রোক আর হার্ট অ্যাটাককে এক মনে করেন। আসলে স্ট্রোক হলো ব্রেনের (মস্তিষ্ক) অসুখ আর হার্ট অ্যাটাক হৃৎপিণ্ডের। বিশ্বজুড়ে অকালমৃত্যুর প্রথম কারণ ক্যানসার, পরের দুটি যথাক্রমে হার্ট অ্যাটাক ও স্ট্রোক। প্রতিবছর এক লাখ মানুষের মধ্যে ১৮০ থেকে ৩০০ জন স্ট্রোকে আক্রান্ত হন।


স্ট্রোক সাধারণত তিন ধরনের। টিআইএ, প্রোগ্রেসিভ স্ট্রোক ও কমপ্লিটেড স্ট্রোক। টিআইএ হলো সাময়িক বা ক্ষণিকের সমস্যা। এ ধরনের স্ট্রোক হলে আক্রান্ত রোগী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সুস্থ হয়ে যান। কিন্তু প্রোগ্রেসিভ স্ট্রোক হলে রোগীর অবস্থা ধীরে ধীরে আরও খারাপ হতে থাকে। আবার কমপ্লিটেড স্ট্রোকে একটা পর্যায়ে গিয়ে রোগীর অবস্থার আর অবনতি হয় না।


কারণ


স্ট্রোকের কারণও নানাবিধ। রক্তনালি ব্লক হয়ে মস্তিষ্কে রক্ত চলাচল কমে যাওয়ার কারণে যে স্ট্রোক হয়, তা সেরিব্রাল ইনফার্কশন। মস্তিষ্কের কোনো রক্তনালি ছিঁড়ে গিয়ে মস্তিষ্কের ভেতর রক্তক্ষরণ হয়; একে বলে হেমোরেজিক স্ট্রোক। ৮৫ শতাংশ স্ট্রোক হয় রক্তনালি ব্লক হওয়ার কারণে। মাত্র ১৫ শতাংশ স্ট্রোক হয় রক্তনালি ছিঁড়ে গিয়ে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও