কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

লোকসানের গন্ধ পেয়েই বেচে দেন সব শেয়ার

সমকাল প্রকাশিত: ১৩ অক্টোবর ২০২২, ১১:১৭

সাউথইস্ট ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও শেয়ারবাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা বিএসইসির সাবেক সদস্য আলমগীর কবিরের বিরুদ্ধে গোপনে তথ্য জেনে শেয়ার বিক্রির (ইনসাইডার ট্রেডিং) অভিযোগ উঠেছে। আর্থিক প্রতিষ্ঠান বে-লিজিং অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের গত বছরের নিরীক্ষিত প্রতিবেদন প্রকাশের অনেক আগেই নিজের হিসাব থেকে এ কোম্পানির সব শেয়ার বিক্রি করে দেন তিনি। এভাবে শেয়ার বেচে আলমগীর কবির প্রায় আড়াই গুণ মুনাফা তুলেছেন। তাঁর স্বার্থসংশ্নিষ্ট প্রতিষ্ঠান সাউথইস্ট ব্যাংক ক্যাপিটাল সার্ভিসেস থেকেও প্রচুর শেয়ার বিক্রি করা হয়েছে। বে-লিজিংয়ের আর্থিক প্রতিবেদনের যথার্থতা এবং ইনসাইডার ট্রেড নিয়ে প্রশ্ন ওঠায় এ বিষয়ে তদন্তে নেমেছে বিএসইসি। বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব শেয়ারবাজারের আইনে ইনসাইডার ট্রেডিং গুরুতর অপরাধ।


১৯৯৬ সালে বাংলাদেশের শেয়ারবাজারে প্রথম ধসের সময় আলমগীর কবির বিএসইসির সদস্য ছিলেন। তিনি কিছুদিন ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের দায়িত্বও পালন করেন। পরে তৎকালীন আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার তাঁকেসহ সে সময়কার অন্য সদস্যদের অপসারণ করেছিল। আলমগীর কবির এখন সাউথইস্ট ব্যাংকের পাশাপাশি সাউথইস্ট ব্যাংক ক্যাপিটাল সার্ভিসেসেরও চেয়ারম্যান। মূল্য সংবেদনশীল তথ্য প্রকাশের পর কোম্পানির শেয়ারের দর বাড়তে বা কমতে পারে। সাধারণত বেশি মুনাফা পেতে বা লোকসান কমাতে ইনসাইডার ট্রেড করা হয়। কোম্পানির উদ্যোক্তা, পরিচালক, শীর্ষ কর্মকর্তাসহ তাঁদের পরিবারের অন্য সদস্যরা 'ইনসাইডার' হিসেবে বিবেচিত হন। আলমগীর কবির শেয়ারবাজারে ইনসাইডার ট্রেডিংয়ের ক্ষতিকর দিক এবং এ-সংক্রান্ত অপরাধের বিষয়টি জানেন। বিএসইসি সংশ্নিষ্টরা মনে করছেন, বে-লিজিংয়ের অন্যতম ইনসাইডার হয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে মূল্য সংবেদনশীল তথ্য আগে জেনে আলমগীর কবির এবং তাঁর স্বার্থসংশ্নিষ্ট প্রতিষ্ঠান বিপুল পরিমাণ শেয়ার বিক্রি করেছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও