পুতিন এখন কী করবেন

প্রথম আলো আলতাফ পারভেজ প্রকাশিত: ১২ অক্টোবর ২০২২, ১৬:১৩

৭ অক্টোবর রুশ প্রেসিডেন্ট পুতিনের ৭০তম জন্মবার্ষিকী গেল। বেশি আনন্দদায়ক ছিল না এবার দিনটি তাঁর জন্য। ওই দিনই ক্রিমিয়ার একটা বিখ্যাত সেতু নাশকতার শিকার হয়। ২০১৮ সালে সেতুটি তিনি ধুমধামের সঙ্গে উদ্বোধন করেছিলেন দখলকৃত অঞ্চলটি রাশিয়ার সঙ্গে ‍যুক্ত করতে।


তবে ১৯৯৯ থেকে ২৩ বছর ধরে প্রধানমন্ত্রী ও প্রেসিডেন্ট হিসেবে তিনি জন্মদিন উদ্‌যাপন করছেন। নিন্দুকেরা যতই স্বৈরশাসক বলুক, এটা ব্যক্তিগত সফলতার দিক অবশ্যই।


১৯৯৯ সালের জন্মবার্ষিকী উদ্‌যাপনের সঙ্গে এবারের একটা বড় মিল—সে সময় রাশিয়ায় কেউ ভাবতে পারেনি সাধারণ এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা দুই যুগ ধরে তাদের একচেটিয়া ভাগ্যবিধাতা হয়ে থাকবেন। এবারও রাশিয়ার মানুষ বুঝতে পারছে না, পুতিনের পরবর্তী পরিণতি কী? জোসেফ স্তালিনের পর তিনিই দীর্ঘ সময় দেশটি শাসন করছেন। আর ছয় বছর হলে তিনি স্তালিনের রেকর্ড ভাঙতে পারবেন। কিন্তু রাশিয়া–ইউক্রেন যুদ্ধের অলক্ষুণে খবরাখবর পুতিনের সেই সম্ভাবনায় কালো ছায়া ফেলছে।


জর্জিয়া ও ইউক্রেনে কত যে ফারাক!


২০২২-এর ২৪ ফেব্রুয়ারি পুতিন ইউক্রেনে সৈন্য পাঠান। সেই হিসাবে এ যুদ্ধের বয়স প্রায় আট মাস হলো। পুতিনের বাহিনী সীমান্ত এলাকার রুশভাষীদের প্রাধান্যপূর্ণ চারটি অঞ্চল গণভোটের মাধ্যমে দখলে আনা ছাড়া তেমন চমকদার কোনো সফলতা দেখাতে পারেনি। তবে এ যুদ্ধের এখনকার কৌতূহলজনক দিক—রুশদের বিজয়ের চেয়েও ইউক্রেনে তাদের পরাজয়ের শঙ্কা বিশ্ববাসীকে বেশি উদ্বিগ্ন করছে। বিশেষ করে পুতিনের তরফ থেকে পারমাণবিক বোমা ব্যবহারের বিশ্বাসযোগ্য হুমকির পর।


রাশিয়ায় পুতিনের শাসনের ধরন এমন যে ইউক্রেনে আগ্রাসনের আগে তাঁকে জনমতের তোয়াক্কা করতে হয়নি। হামলার পক্ষে দেশটিতে জাতীয়তাবাদী পক্ষপাতও ছিল। সেটা এখন কিছুটা স্তিমিত। আট মাসের যুদ্ধে প্রচুর সৈনিকের মৃতদেহ দেশে ফিরেছে। যুদ্ধে দেশ ঠিক কী অর্জন করতে পারল, সে বিষয়েও হাতে–কলমে কিছু শনাক্ত করতে পারছে না রুশরা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও