কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

খুচরা দলের ঐক্য এবং সামনের উত্থান-পতন

www.ajkerpatrika.com বিভুরঞ্জন সরকার প্রকাশিত: ০৯ অক্টোবর ২০২২, ২১:১০

ক্ষমতায় গেলে কে হবেন সরকারপ্রধান—ভোটের আগে তা স্পষ্ট করতে না পারার ভুল এবার এড়াতে চান বিএনপির নেতারা। তাই এবারের বৃহৎ ঐক্যের প্রধান নেতা নির্বাচনের বিষয়ে বেশ সতর্ক আলোচনা শুরু হয়েছে দলটির ভেতরে।


আগামী নির্বাচন সামনে রেখে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রস্তুতি শুরু হয়েছে। যারা ক্ষমতায় আছে তারা আরেক দফা ক্ষমতায় থাকার জন্য ছক কষছে। আর যারা ক্ষমতায় যেতে চায়, তারাও পরিকল্পনা করছে মিত্র বাড়িয়ে নিজেদের শক্তি দেখানোর। টানা তিন মেয়াদে ক্ষমতায় আছে আওয়ামী লীগ। দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান ঘটিয়ে ক্ষমতায় যেতে চায় বিএনপি। এই দুটি দলই দেশে ভোটের রাজনীতির বড় ফ্যাক্টর। এর বাইরে কিছু ভোট আছে জাতীয় পার্টি ও জামায়াতে ইসলামীর। জাতীয় পার্টি এত দিন আওয়ামী লীগের সঙ্গে ছিল, এবার সিদ্ধান্তহীন আছে। হাওয়া বুঝে লাঙল চালাবে। আওয়ামী লীগের সঙ্গে থাকবে, না নতুন মিত্র খুঁজবে—তা এখনই পরিষ্কার করছে না। আর জামায়াতের অবস্থানও রহস্যঘেরা। দলটির নিবন্ধন নেই। বিএনপির জোটে জামায়াত আছে, আবার নেইও। বিএনপি ও জামায়াতের সম্পর্ক নিয়ে গুজব-গুঞ্জন যা-ই থাক, এরা কেউ কাউকে ছাড়বে বলে মনে হয় না।


বিএনপি পুরোনো মিত্রদের শুধু সঙ্গে রাখতে চায় না, সরকার পতনের আন্দোলনে এবং নির্বাচনের পরে ‘জাতীয় সরকার’ গঠনের লক্ষ্যে নতুন মিত্রের সন্ধানেও আছে।


নড়বড়ে অবস্থান হলেও বিএনপির একটি ২০-দলীয় জোট আছে। এই জোটের কেউ কেউ ঘোষণা দিয়ে জোট ছেড়েছে, আবার তাদের একাংশ জোটে আছেও; অর্থাৎ ২০-দলীয় জোটে প্রকৃতপক্ষে কয়টি দল কিংবা দলাংশ আছে, তা গুনে-বেছে বলা খুব সহজ কাজ নয়। এ অবস্থাতেই বৃহত্তর ঐক্যের ডাক দিয়েছে বিএনপি। এ জন্য কিছু ছোট দলের কয়েকজন বড় নেতাকে সঙ্গে নিয়ে যুগপৎ আন্দোলন শুরু করতে চায় দলটি। একই সঙ্গে দল গোছানোর কাজও নাকি শুরু হয়েছে। আগামী তিন মাসে বিভাগীয় পর্যায়ে ১০টি সমাবেশ করার পরিকল্পনা করেছে বিএনপি। এই সমাবেশগুলো সফল করার লক্ষ্যে দেশের আট বিভাগ ও দলের দুই সাংগঠনিক বিভাগের নেতাদের সঙ্গে ধারাবাহিক মতবিনিময় সভা করেছেন বিএনপির নেতারা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও