‘অতি গোপনীয়’ জাদুঘরের অন্দরে

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ০৭ অক্টোবর ২০২২, ১০:৪০

সিআইএ জাদুঘর। এটি সম্ভবত বিশে^র সবচেয়ে অদ্ভুত এবং বিশেষ জাদুঘর। যেখানে রয়েছে আন্তর্জাতিক রাজনীতির সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ঘটনার নানা নিদর্শন; ইতিহাসের আবরণে ঢাকা। আরও রয়েছে বিশে^র বিখ্যাত ও কুখ্যাত ব্যক্তিদের স্মৃতিস্মারক। তবে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার অভ্যন্তরীণ ‘অতি গোপনীয়’ এই জাদুঘরটিতে সাধারণ দর্শনার্থীর প্রবেশ নিষেধ। লিখেছেন নাসরিন শওকত


জাদুঘর শব্দটি শোনা মাত্রই ইতিহাস ও প্রাচীন সময়ের রোমাঞ্চ জেগে ওঠে মনে। এর সঙ্গে যদি ‘গোয়েন্দা’ ও ‘গোপনীয়’ এ দুটি শব্দ জুড়ে দেওয়া হয় তাহলে সেই রোমাঞ্চ বেড়ে যায় আরও কয়েক গুণ। সাধারণত জাদুঘর দর্শনার্থীদের জন্য উন্মুক্ত থাকে । কিন্তু অদ্ভুত শোনালেও এমন জাদুঘরও আছে যেখানে সাধারণের প্রবেশ নিষেধ! এমনই এক জাদুঘর হলো সিআইএ জাদুঘর, যা ‘টপ সিক্রেট মিউজিয়াম’ বা ‘অতি গোপনীয় জাদুঘর’। ভার্জিনিয়ার ল্যাংলেতে যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএ’র সদর দপ্তর। এর ভেতরেই রয়েছে সিআইএ’র অতি গোপনীয় এই জাদুঘর। যেখানে সাধারণ দর্শনার্থীর প্রবেশ একেবারেই নিষিদ্ধ! এত গোপনীয়তা ও নিষেধাজ্ঞা, সংগতভাবেই প্রশ্ন ওঠে , অতি গোপনীয় এই জাদুঘরের অন্দরে কী আছে? তবে এমন প্রশ্নের চেয়ে বরং জানতে চাওয়া ভালো, আন্তর্জাতিক রাজনীতির ঐতিহাসিক এই সংগ্রহশালায় কী নেই! জাদুঘরটির অনন্য সংগ্রহশালায় নিদর্শনগুলোকে আন্তর্জাতিক রাজনীতিতে গোয়েন্দা সংস্থা হিসেবে সিআইএর তৎপরতার কালানুক্রমিক ক্রমে সাজানো হয়েছে। আরও স্পষ্ট করে বললে, সিআইএ জাদুঘরে ১৯৪৭ থেকে ২০২২ সাল পর্যন্ত সময়ের ৬০০টিরও বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন রয়েছে। যার মধ্যে পাওয়া যাবে স্নায়ুযুদ্ধকালের গুপ্তচরসামগ্রী থেকে শুরু করে বর্তমান সময়ের আলকায়েদার প্রতিষ্ঠাতা ওসামা বিন লাদেনের বন্দুক ও ইরাকের প্রয়াত সাবেক প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হুসেনের লেদার জ্যাকেট।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও