You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বয়স্কদের পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমাতে করণীয়

বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় ১ কোটি ৫০ লাখ প্রবীণ নাগরিক রয়েছেন। ২০৫০ সাল নাগাদ প্রবীণ জনগোষ্ঠীর সংখ্যা হবে প্রায় সাড়ে চার কোটি। বয়স্কদের নানা ধরনের শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন ঘটে, যেমন দৃষ্টি ও শ্রবণশক্তি কমে যায়, সূক্ষ্ম কাজে দক্ষতা কমে যায়।

বিশেষ করে মাংসপেশির দুর্বলতা ও সংকোচন, স্নায়বিক দুর্বলতা, হাড় ও সন্ধি ক্ষয়, সন্ধির স্থিতিস্থাপকতা, ভারসাম্য কমে যায়। এতে বয়স্ক ব্যক্তিদের নড়াচড়া ও ভারসাম্য হ্রাস পেতে থাকে।

আবার শোয়া বা বসা থেকে উঠে দাঁড়ানোর সময় রক্তচাপ হঠাৎ কমে যায়, ফলে মাথা ঘোরে। চিকিৎসাবিজ্ঞানে একে পোসচারাল হাইপোটেনশন বলে। শারীরিক এসব পরিবর্তনের কারণে বয়স্কদের পড়ে যাওয়ার প্রবণতা বেশি।

২০১৬ সালের বাংলাদেশ স্বাস্থ্য ও আঘাত জরিপ অনুযায়ী পড়ে যাওয়ার কারণে প্রতি লাখে ৪৪ জন বয়স্ক মানুষের মৃত্যু হয় এবং ৬ দশমিক ২ শতাংশ বয়স্ক মানুষ শয্যাশায়ী হন। বয়স্কদের পড়ে যাওয়ার ঝুঁকি কমাতে ফিজিওথেরাপিস্টের পরামর্শে নিয়মিত কিছু ফিটনেস ব্যায়াম করা উচিত।

স্ট্রেচিং ব্যায়াম: বয়স্কদের গুরুত্বপূর্ণ মাংসপেশিগুলো শক্ত বা সংকুচিত হয়ে পড়ে। টানটান বা সংকুচিত মাংসপেশিগুলোকে প্রসারণ করতে এই ব্যায়াম খুবই কার্যকরী।

স্ট্রেনদেনিং ব্যায়াম: দুর্বল মাংসপেশিকে শক্তিশালী করতে এ ব্যায়ামে খুবই ভালো ফল পাওয়া যায়।

বোবাথ টেকনিক: বয়স্কদের স্নায়বিক দুর্বলতাসহ অন্য কারণে দেহের ভারসাম্য ক্ষমতা হ্রাস পায়। এ ব্যায়ামের মাধ্যমে বয়স্কদের ভারসাম্য ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন