You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দুধে স্বয়ংসম্পূর্ণতায় প্রধান চ্যালেঞ্জ প্রাণিসম্পদের সক্ষমতা

কৃষিনির্ভর বাংলাদেশের অর্থনীতিতে প্রাণিসম্পদ খাতের অবদান উল্লেখযোগ্য। সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে দেশের প্রাণিসম্পদের সক্ষমতা। একই সঙ্গে বেড়েছে দুধের উৎপাদন, গত ১২ বছরে দুধের উৎপাদন বেড়েছে প্রায় চারগুণ। তবে প্রাণিসম্পদের সক্ষমতা বৃদ্ধিতে অন্যতম অনুসঙ্গ সুষম খাদ্য। সম্প্রতি পশুখাদ্যের অপ্রতুলতার বিষয়টি সামনে আসায় প্রাণিসম্পদের সক্ষমতা চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে, একই সঙ্গে দুধ উৎপাদনে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জনে বাধাগ্রস্ত হতে পারে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা। খাদ্য গাভির দুধ উৎপাদন ও গুণগতমানের ওপর গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব বিস্তার করে। খাবার বেশি দিলে বেশি দুধ পাওয়া যায়, তবে অবশ্যই সুষম খাদ্য হতে হবে।

খাদ্যে বিদ্যমান উপাদানগুলো ভিন্ন অবস্থায় দুধের মাধ্যমে নিঃসৃত হয়। খাদ্য দুধে মাখনের উপস্থিতি কম-বেশি করতে পারে। মাত্রাতিরিক্ত দানাদার খাদ্য, পিলেটজাতীয় খাদ্য, অতিরিক্ত রসালো খাদ্য, মিহিভাবে গুঁড়া করা খড়ে গাভির দুধের মাখনের হার কম হতে পারে। মাখনের পরিমাণ কমে গেলে খাদ্য পরিবর্তন করে প্রয়োজনীয় সুষম খাদ্য খাওয়াতে হয়। দুধে খনিজ পদার্থ ও খাদ্যপ্রাণের পরিমাণ গাভির খাদ্যের মাধ্যমে বাড়ানো যায়। গাভিকে সুষম খাদ্য না দিলে দুধে সামান্য মাত্রায় আমিষ ও শর্করাজাতীয় উপাদান পাওয়া যায় এবং দুধ উৎপাদনের পরিমাণ কমে যায়। জানা গেছে, বর্তমানে মাথাপিছু দৈনিক ২৫০ মিলি দুধের চাহিদা রয়েছে। ১৯৭১ থেকে ১৯৯৭ সাল পর্যন্ত মাথাপিছু দুধের প্রাপ্যতা ছিল ২৬ থেকে ২৮ মিলি। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন