স্পেস-ডটের ভুলে ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ভোগান্তি
বাংলাদেশে ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে ভোগান্তি পোহাতে হয়— এ অভিযোগ নতুন কিছু নয়। তবে এবার যোগ হলো নতুন এক ভোগান্তি। সব পরীক্ষা শেষে আবেদনপত্রের সঙ্গে জমা দিতে হয় বিভিন্ন কাগজপত্র। এসব কাগজপত্রের কোনো একটিতে অতি সামান্য ভুল হলেই আবেদনপত্র নিচ্ছে না কর্তৃপক্ষ। সেক্ষেত্রে আবেদনকারী পাচ্ছেন না ‘ড্রাইভিং লাইসেন্স স্লিপ’। ফলে মূল লাইসেন্স পাওয়া থেকে শুরু করে বায়োমেট্রিক তথ্য দেওয়ার দিনক্ষণ— সবই অনিশ্চয়তার মধ্যে আটকে যাচ্ছে।
বাংলাদেশে ড্রাইভিং লাইসেন্স পেতে প্রাথমিক করণীয়— শিক্ষানবিশ ড্রাইভিং লাইসেন্সের আবেদন করা। এ আবেদন প্রক্রিয়া যথাযথভাবে সম্পন্ন হওয়ার তিন মাস পর বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ) নির্ধারিত কেন্দ্রে গিয়ে লিখিত ও মৌখিকের পাশাপাশি দিতে হয় ব্যবহারিক পরীক্ষা।