শেখ হাসিনার গণমুখী নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেল

বণিক বার্তা মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া প্রকাশিত: ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০৮:৪০

পালিত হলো বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন। তার প্রথম পরিচয় তিনি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জ্যেষ্ঠ সন্তান। জন্মের পর থেকে তিনি বাবার সংগ্রামী জীবন, বাংলার জনগণের মুক্তি ও স্বাধিকারের জন্য কারাবরণ, পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর রক্তচক্ষু উপেক্ষা করে বাঙালির ন্যায্য দাবি আদায়ের জন্য রাজনীতিকের কঠিন জীবন বেছে নেয়ার দৃঢ় প্রত্যয় দেখেছেন। একটা সময়ে বঙ্গবন্ধু সূচিত আন্দোলন-সংগ্রামেও শেখ হাসিনা স্বতঃস্ফূর্তভাবে যুক্ত হয়েছেন। ১৯৬৬ সালের ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৮ সালে আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা ও ঊনসত্তরের গণআন্দোলনে তার ভূমিকা আমাদের সে কথাই মনে করিয়ে দেয়।


সত্তর সালের নির্বাচনে জয়লাভ করেও বঙ্গবন্ধু পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠীর চক্রান্তে সরকার গঠন করতে পারেননি। সে কারণে তার নেতৃত্বে বাঙালি জাতি চূড়ান্ত সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়ে। একাত্তরের ৭ মার্চ রেসকোর্স ময়দানের জনসভায় বঙ্গবন্ধু ঘোষণা করেন, ‘সাত কোটি মানুষকে দাবায়ে রাখতে পারবা না। আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দমাতে পারবে না।’ ‘মনে রাখবা, রক্ত যখন দিয়েছি, রক্ত আরো দেবো, এ দেশের মানুষকে মুক্ত করে ছাড়ব—ইনশাআল্লাহ। এবারের সংগ্রাম আমাদের মুক্তির সংগ্রাম, এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম।’ বঙ্গবন্ধু যা ভাবতেন, তা বাস্তবায়ন করে দেখাতেন। বাঙালি জাতিকে তিনি একটি স্বতন্ত্র দেশ উপহার দিয়েছেন।


স্বাধীনতা সংগ্রামের চূড়ান্ত বিজয়ের পর স্বদেশের মাটিতে প্রত্যাবর্তন করে বঙ্গবন্ধু যুদ্ধবিধ্বস্ত দেশ গড়ার কাজে আত্মনিয়োগ করেন। নানা প্রতিকূলতা, বাধা-বিপত্তি, একশ্রেণীর রাজনীতিবিদের অসহযোগিতা ও বিরোধিতা, অসৎ ব্যবসায়ী ও নিজ দলীয় কিছু লোকের দুর্নীতি, কালোবাজারি, মজুদদারি প্রভৃতি মোকাবেলা ও দমন করে বঙ্গবন্ধু যখন দেশকে অগ্রগতি ও সুশাসনের দিকে নিয়ে যাচ্ছিলেন, তখন ষড়যন্ত্রকারী ঘাতকদের হাতে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সপরিবারে কতিপয় আত্মীয়-পরিজনসহ নিহত হন। বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা বিদেশে থাকায় আল্লাহর কৃপায় প্রাণে বেঁচে যান।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও