You have reached your daily news limit

Please log in to continue


‘ওরা বলেছে, চুপ না থাকলে আমাদের ধর্ষণ করবে’

তারা আমাকে মাটিতে ফেলে দেয়। একজন অফিসার আমার পিঠে তার বুট রাখে। সে আমার পেটে লাথি মারে, হাত বেঁধে ফেলে, আমাকে তুলে নিয়ে একটি ভ্যানে উঠিয়ে দেয়।’ এভাবেই নিজের বর্ণনা দিচ্ছিলেন গত সপ্তাহে তেহরানে গ্রেফতার হওয়া একজন বিক্ষোভকারী।

নিরাপত্তা হেফাজতে মাহশা আমিনি নিহতের প্রতিবাদ জানাতে গিয়ে গ্রেফতার হন মরিয়ম (ছদ্মনাম) নামের ৫১ বছরের এই বিক্ষোভকারী।


মাহশা আমিনির মৃত্যুকে কেন্দ্র করে বাধ্যতামূলক হিজাব আইনের অবসানের দাবিতে মূলত নারীদের নেতৃত্বে ইরানের এবারের বিক্ষোভের সূত্রপাত। কিন্তু এক পর্যায়ে রাজপথের আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে। তেহরানের রাজপথে বিক্ষোভকারীদের ‘স্বৈরশাসক নিপাত যাক’ স্লোগান দিতে দেখা গেছে। দেশটির সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির বিরুদ্ধেও আওয়াজ তুলেছেন আন্দোলনকারীরা।


দেশজুড়ে বিক্ষোভের বাস্তবতায় ইরানে ইন্টারনেট সংযোগেও প্রতিবন্ধকতা তৈরি করা হয়েছে। তা সত্ত্বেও নিরাপত্তা বাহিনী কর্তৃক বিক্ষোভকারীদের গ্রেফতারের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে প্রকাশ করা অব্যাহত রয়েছে। মরিয়ম বলছিলেন, ‘আপনি এই ভিডিওগুলিতে যা দেখছেন পরিস্থিতি তার চেয়েও খারাপ।’

তার ভাষায়, ‘একজন কমান্ডারকে সেনাদের নির্দয় হওয়ার নির্দেশ দিতে শুনেছি। নারী অফিসাররা ভয়ঙ্কর। তাদের একজন আমাকে চড় মেরেছে। আমাকে ইসরায়েলি গুপ্তচর ও যৌনকর্মী বলেছে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন