কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান কি সিসিফাসের পাথর উত্তোলন?

২৩ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৭তম অধিবেশনে রোহিঙ্গা সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। একদিন আগে নিউ ইয়র্কে প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গা সঙ্কট নিয়ে এক উচ্চ পর্যায়ের বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। উত্থাপন করেন পাঁচটি প্রস্তাব। প্রস্তাবগুলোর প্রতিপাদ্য ছিল রোহিঙ্গা শরণার্থীদের নিজ বাসভূমি মিয়ানমারে প্রত্যাবর্তন, তাদের রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক অধিকার পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং মিয়ানমারের জনগণের জন্য ন্যায় ও শান্তি ফিরিয়ে আনা। এই উদ্দেশ্য সফল করার জন্য আন্তর্জাতিক আদালতে ও বিশ্বের দরবারে মিয়ানমারের বিরুদ্ধে চাপ অব্যাহত রাখার কথা তিনি বলেছেন।

শরণার্থী সমস্যার সমাধান নিদারুণ জটিল ব্যাপার। পাঁচ বছর আগে এর সূত্রপাত ঘটে। কিন্তু তারও আগে পটভূমি তৈরি হয়েছিল। ১৯৮২ সালে জাতিগোষ্ঠী হিসেবে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেওয়া হয়। এই জঘন্য কাজটি ছিল খুবই যুক্তিহীন ও বর্বর। মিয়ানমারের কর্তৃপক্ষ চালিয়ে যাচ্ছে হত্যা, ধর্ষণ, অগ্নিসংযোগসহ পাশবিক অত্যাচার। নিরুপায় রোহিঙ্গারা মিয়ানমার ছেড়ে পালিয়েছে পার্শ্ববর্তী বাংলাদেশে।

এই জটিল সমস্যার সমাধানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কূটনৈতিক ও সাবধানী পদক্ষেপ প্রশংসার দাবিদার। তিনি দক্ষতার সাথে পশ্চিম বিশ্ব ও চীনসহ শক্তিধর মোড়ল দেশগুলোর সমর্থন আদায়ে সক্ষম হলেও সমস্যার সমাধান মেলেনি।

কার কারণে সমাধান মেলেনি? এর সঠিক উত্তর দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। তার মতে, সমস্যার সৃষ্টি করেছে মিয়ানমার এবং এর সমাধান করতে পারে একমাত্র মিয়ানমারই। 

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য ২০১৭ সালের তিনটি চুক্তির সফল প্রয়োগের পরবর্তী দু-বছরের প্রচেষ্টা ব্যর্থতায় পর্যবসিত হয়েছে। নিরাপত্তার নিশ্চয়তা ছিল না বলে রোহিঙ্গারা নিজ দেশ মিয়ানমারে ফিরে যায়নি। সর্বোপরি, ২০১৯ সালে সামরিক বাহিনীর ক্ষমতা দখলের পর থেকে মিয়ানমারে চলমান গৃহযুদ্ধের প্রবল বিস্তৃতি শরণার্থী সমস্যার সমাধান সুদূর পরাহত করেছে। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন