তাঁতে ‘দুর্দিন’, ‘বাপ-দাদার পেশা তাই আঁকড়ে আছি’
উৎপাদন খরচ বেড়ে যাওয়ায় লোকসানের মুখে পড়েছেন রাজবাড়ীর তাঁতশিল্পীরা। একের পর এক বন্ধ হয়ে যাচ্ছে তাঁত। অনেকেই এ পেশা ছেড়েছেন। বাপ-দাদার পেশা বলে কেউ কেউ ধরে রেখেছেন।
তাদের মধ্যে একজন সদর উপজেলার রামকান্তপুর ইউনিয়নের তাঁতিপাড়া গ্রামের মজিবর রহমান মুন্সি। বাপ-দাদার এ পেশা ছাড়তে না পারলেও লোকসান ঠিকই গুণতে হচ্ছে তাকে।
সত্তরোর্ধ্ব এ তাঁতশিল্পী ভারাক্রান্ত গলায় বলেন, “১৯৯০ সাল পর্যন্ত তাঁতের তৈরি পণ্য তৈরি করে পরিবার-পরিজন নিয়ে ভালোই চলতে পেরেছি। নব্বই দশকের পর থেকে রং, সুতার দাম বাড়তে থাকে। এখন অনেকেই এই পেশা ছেড়ে দিয়েছে। কেউ ভ্যান চালায়, কেউ অন্য ব্যবসা করছে,কেউ বিদেশ গেছে। বাপ-দাদার পেশা তাই ধরে রেখেছি।”
- ট্যাগ:
- বাংলাদেশ
- তাঁতী
- তাঁতশিল্প
- তাঁত শ্রমিক
- তাঁতপল্লী