You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নিয়মিত বিল দিয়েও কিনতে হচ্ছে আলাদা সিলিন্ডার

মতিঝিলে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন মুগদার মান্ডা এলাকার বাসিন্দা ফরিদুল ইসলাম। আগে প্রতিদিন সকালে বাসা থেকে নাস্তা করে অফিসে যেতেন। এখন আর সেই সুযোগ পাচ্ছেন না। বর্তমানে তাকে বাইরে নাস্তা করে অফিসে ঢুকতে হচ্ছে। এতে গত দুই মাস ধরে তার খরচ বেড়েছে।

প্রতিদিন বাইরে নাস্তা করার কারণ জানতে চাইলে ফরিদুল ইসলাম বলেন, সকালে গ্যাস চলে যায়। আসে দুপুরে, আবার অনেক সময় রাতে। রাজধানীর অন্যান্য এলাকার মতো আমাদের এখানেও নিয়মিত গ্যাস থাকে না। তাই সবাইকে হোটেলের খাবার খেতে হচ্ছে। যার প্রভাব পড়েছে সংসারের খরচের ওপর।

তিনি বলেন, যাদের সামর্থ্য আছে লাইনের গ্যাস থাকার পরও টাকা খরচ করে তারা সিলিন্ডার গ্যাস, চুলা কিনে রেখেছেন। এজন্য প্রতিমাসে ১০৮০ টাকা গ্যাস বিলের পাশাপাশি গুনতে হচ্ছে অতিরিক্ত ১২৩৫ থেকে ১৪০০ টাকা।

রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেডের ১৯০ কোটি ঘনফুট গ্যাসের চাহিদা রয়েছে। তার বিপরীতে প্রতিষ্ঠানটি সরবরাহ করতে পারছে ১৬০ কোটি ঘনফুট গ্যাস, ঘাটতি ৩০ কোটি ঘনফুট। যার কারণেই মূলত এমন সংকট সৃষ্টি হয়েছে।


যাত্রাবাড়ী, শনিরআখড়া, পুরান ঢাকা, মোহাম্মদপুর, মিরপুর, মালিবাগ, রামপুরা, বনশ্রী, বাড্ডা, মুগদা, মান্ডাসহ উত্তরার বিভিন্ন এলাকায় গ্যাসের সংকট চলছে প্রতিদিনই। যেসব এলাকায় গ্যাস রয়েছে, সেখানেও স্বল্প চাপ বিরাজ করছে। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন শহরের বাসিন্দারা।

রাজধানীর বনশ্রী এলাকার বাসিন্দা সানজিদা আক্তার, তিনি একজন গৃহিণী। গ্যাস সংকটের কারণে রান্না-বান্নায় পরিবর্তন এসেছে জানিয়ে তিনি বলেন, আমার স্বামী একটি বেসরকারি ব্যাংকে চাকরি করেন। আগে প্রতিদিন সকালে নাস্তা খেয়ে দুপুরের খাবার নিয়ে অফিসে যেতেন। কিন্তু গ্যাস না থাকার কারণে গত দুই-তিন মাস ধরে বাসার রান্নার সময় পরিবর্তন হয়েছে। তাই এখন আমার স্বামীকে প্রতিদিন সকালে ও দুপুরে হোটেলে খেতে হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন