কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ব্যতিক্রমী ধনকুবের ইয়োভন চৌইনার্ড

দেশ রূপান্তর প্রকাশিত: ২১ সেপ্টেম্বর ২০২২, ০৮:৩৬

মার্কিন ধনকুবের ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক ইয়োভন চৌইনার্ড। একসময় বিড়ালের এঁটো খাবার খেয়ে জীবন কেটেছে। ৩৫ বছর বয়সে প্রতিষ্ঠা করেন বিশ্বব্যাপী পরিচালিত পোশাক ব্র্যান্ড প্যাটাগোনিয়া। প্যাটাগোনিয়ার বর্তমান মূল্য ৩০০ কোটি মার্কিন ডলারেরও বেশি। পরিবেশবাদী ও ব্যতিক্রমী এই ধনকুবের তার জীবনের অর্জিত সব সম্পদ ও অর্থ দান করেছেন পৃথিবীর সুরক্ষায়। লিখেছেন নাসরিন শওকত


ইয়োভন চৌইনার্ডের শৈশব


ইয়োভন চৌইনার্ড একজন মার্কিন পবর্তারোহী, পরিবেশ আন্দোলনকর্মী, সমাজসেবী ও প্রাকৃতিক উপকরণের শিল্প ব্যবসায়ী। যুক্তরাষ্ট্রের জনপ্রিয় পোশাক ব্র্যান্ড প্যাটাগোনিয়ার প্রতিষ্ঠাতা তিনি। পরিবেশ রক্ষার প্রতিশ্রুতি নিয়ে কাজ করার জন্য বহুজাতিক কোম্পানি প্যাটাগোনিয়া বিশ^খ্যাত।


ইয়োভন একজন সার্ফার ও বাজপাখির পালক। ভ্রমণ করতে ও মাছ ধরার খেলা খেলতে বেশি পছন্দ করেন। এখনো পুরনো জামাকাপড় পরেন। সাধারণ সুবারু গাড়িতে চড়ে ঘুরে বেড়ান। ভ্যানতুরা, জ্যাকসন ও ওয়াইও’র সাধারণ মানের বাড়িতে বসেই বেশিরভাগ সময় কাটান। তিনি পর্বতারোহণের নীতিশাস্ত্র, পরিবেশবাদ ও ব্যবসা বিষয় নিয়ে বইও লিখেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের ব্যতিক্রমী এই ধনকুবের কম্পিউটার বা মোবাইল ফোন ব্যবহার করেন না।১৯৩৮ সালের ৯ নভেম্বর। ইয়োভন চৌইনার্ড মাইনের লুইস্টনের এক ক্যাথলিক খ্রিস্টান পরিবারে জন্ম নেন। যখন ইয়োভন ছোট্ট শিশু, তখন তিনি তার ফরাসি-কানাডিয়ান পূর্বপুরুষদের মতো পশুশিকারি হওয়ার স্বপ্ন দেখতেন। শৈশবে মাইনের লিসবনে বেড়ে ওঠেন। ফ্রেঞ্চ স্কুলেই তার প্রথম পড়াশোনার শুরু।



বাবা ছিলেন ফ্রান্স-কানাডার দ্বৈত নাগরিক। যিনি মিস্ত্রি ও কর্মকারের কাজ করতেন। উগ্র স্বভাবের ছিল তার বাবা। দাঁত তোলার ব্যয় এড়াতে একবার নিজের দাঁত প্লায়ার দিয়ে টেনে তুলেছিলেন তিনি। ইয়োভনের মা ছিলেন ইয়োভন্নে। ১৯৪৭ সালে ইয়োভনের বয়স তখন ৯। ইয়োভন্নে তার স্বামীকে বুঝিয়ে ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ায় চলে আসেন। সেখানে ইংরেজি পাবলিক স্কুলে ভর্তি হতে হয়েছিল ইয়োভন। স্কুলের পড়া রপ্ত করতে রীতিমতো লড়াই করতে হয় তাকে। ইয়োভনের বেশভূষাও ছিল সাধারণ। তাই স্কুলে একেবারে একা হয়ে পড়েন তিনি। তখন ইয়োভন কিশোর। দক্ষিণ ক্যালিফোর্নিয়ার ফ্যালকনি ক্লাবে যোগ দিলে তার জীবন নতুন গতি পায়। এই ক্লাবেই বাজপাখির লালন-পালন ও প্রশিক্ষণ দিতেন অভিজ্ঞ বাজপাখির পালকেরা। তখন বন্ধুদের সঙ্গে নিয়ে বিভিন্ন পাহাড়ের গায়ে বাজপাখির বাসা খুঁজতেন তিনি। ওই বাসা খুঁজতে গিয়েই দড়ির তারের সাহায্যে এক পাহাড় থেকে আরেক পাহাড় ঘুরে বেড়াতেন তারা। সে সময়েই ইয়োভন সবচেয়ে অভিজ্ঞ বাজপাখির পালনকারীদের কাছ থেকে পাহাড়ে আরোহণের মূল বিষয়গুলো শিখেছিলেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে