You have reached your daily news limit

Please log in to continue


মিয়ানমার নিয়ে বিদেশি বন্ধুদের সহযোগিতা চাইল বাংলাদেশ

রোহিঙ্গাদের যাতে বাংলাদেশ থেকে ফেরত নিতে না হয়, সে কারণে মিয়ানমার সরকার সীমান্তে অস্থিতিশীলতা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে। এই অভিমত জানিয়ে সেনাশাসিত দেশটি যাতে এমন পরিস্থিতি তৈরি করে ফায়দা লুটতে না পারে, সে জন্য বিদেশি বন্ধুদের সহযোগিতা চেয়েছে বাংলাদেশ।

আজ মঙ্গলবার রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় ঢাকায় নিয়োজিত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের ডেকে বিষয়টি সম্পর্কে বাংলাদেশের অবস্থান তুলে ধরার পাশাপাশি সহযোগিতার এই আহ্বান জানানো হয়। যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, রাশিয়াসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশ, আরব বিশ্ব এবং চীন ও আসিয়ানভুক্ত দেশগুলো ছাড়া এশিয়ার বিভিন্ন দেশের প্রায় ৩০ জন রাষ্ট্রদূত সেখানে উপস্থিত ছিলেন। কয়েক দিন ধরে বাংলাদেশ–মিয়ানমার সীমান্তের ঘুমধুম অংশের ক্রমাবনতিশীল পরিস্থিতির প্রেক্ষাপটে ভারপ্রাপ্ত পররাষ্ট্রসচিব রিয়ার অ্যাডমিরাল (অব.) মো. খুরশেদ আলম এসব বিদেশি কূটনীতিককে ব্রিফ করেন।

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তে গত শুক্রবার সন্ধ্যা থেকে নতুন করে গোলাগুলি শুরু হয়। ওই দিন রাতে একটি মর্টার শেল এসে তুমব্রু সীমান্তের বিপরীতে শূন্যরেখায় পড়ে। এতে এক রোহিঙ্গা যুবকের মৃত্যু হয়। এ ছাড়া এক শিশুসহ পাঁচ রোহিঙ্গা নাগরিক আহত হন। তাঁরা হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এ ঘটনায় রোববার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ঢাকায় নিযুক্ত মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূত অং কিউ মোয়েকে ডেকে কড়া প্রতিবাদ জানায় ঢাকা। রাষ্ট্রদূতকে একটি প্রতিবাদলিপি দেওয়া হয়। এই প্রেক্ষাপটে মিয়ানমারে নিয়োজিত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূতকে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে ডেকে বলা হয়েছে, সীমান্তে এই অস্থিতিশীলতার পেছনে আরাকান আর্মি ও রোহিঙ্গাদের সশস্ত্র সংগঠন আরসা দায়ী। মিয়ানমার সেনাবাহিনী নয়, আরাকান আর্মির ছোড়া মর্টারের গোলা বাংলাদেশের সীমান্তে পড়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন