কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ডাকছে শরৎ

হাস্যোজ্জ্বল মুখের দুপাশে কাশফুলের ডাঁটা। বাতাসে দোল খাচ্ছে কাশফুল। পরনে নীল শাড়ি, সাদা ব্লাউজ কিংবা নীল-সাদার অন্য কোনো পোশাক। সঙ্গে অবশ্যই টিপ। ছেলেদের পরনে নীল পাঞ্জাবি, সাদা পায়জামা। এই সময়ে ফেসবুক ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পাতায় পাতায় এমন ছবি ভেসে বেড়াতে দেখা যায়। যেমন নীল আকাশে ভেসে বেড়ায় সাদা মেঘের ভেলা।

শরৎ যে এসে গেছে, এভাবেই তার জানান দিচ্ছে ভার্চ্যুয়াল জগৎ। আর বাস্তব জগতেও একটু খেয়াল করলে আশপাশেই পেয়ে যাবেন শরতের চিহ্ন। উত্তরে রাজধানীর দিয়াবাড়ীর পাশ দিয়ে যদি যাওয়া পড়ে কিংবা দক্ষিণে বুড়িগঙ্গার ওপারে কেরানীগঞ্জ—বিস্তীর্ণ জায়গা ধরে কাশবন চোখে পড়বে অনিবার্য। বালু–মাটি দিয়ে ভরাট কোনো আবাসন প্রকল্প, পদ্মা, মেঘনা, যমুনার চর—পুরো দেশজুড়েই তো এখন কাশফুল, কাশবনের ল্যান্ডস্কেপ। আবার ঢাকার চলতি পথে ঘাড় উঁচিয়ে কোনো বহুতল ভবনে একেবারে ওপরে তাকালে ছাদের রেলিং টপকে উঁকি মারা কাশফুল চোখে পড়বে। অনেকেই এ সময় ছাদবাগানের টবে লাগিয়ে রাখেন কাশফুল। অনেক উঁচুতে সেগুলো ছড়ায় শুভ্রতা।

শরতের সঙ্গে স্নিগ্ধতার যে সম্পর্ক, তা চিরায়ত। রবীন্দ্রনাথের গানে যেমন বিদেশিনীকে শারদপ্রাতে...দেখার মুগ্ধতা দেখা যায়, তেমনি শরৎ শব্দটি স্নিগ্ধ হয়ে ওঠে সাদা-নীল, শিউলি ফুলের সাদা ও উজ্জ্বল কমলা রঙে। শরৎ তো এভাবেই উদ্‌যাপিত হয় বাঙালির দিনযাপনে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন